how to photography in mobile
ফটোগ্রাফি কি? এবং কিভাবে করব?
কিভাবে ফটোগ্রাফি কাজ শিখবেন ও করবেন টাকা গুলো পকেটে প্রতি মাসে নিবেন এ বিষয়ে যারা প্রথম পর্বটি মিস করেছেন এখানে ক্লিক করে দেখে নিন ।
ফটো এডিটিং করে কিভাবে ইনকাম করবো ?
ফটো এডিটিং করে ইনকাম করা যায় এটি না হয় আমরা জানলাম কিন্তু এবার জানবো যে কিভাবে ফটো এডিটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যাবে । অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে জেনে নিতে হবে । ( online income by photoshop )
যে কোন কোন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ফটো এডিটিং এর কাজ করা যাবে । কেননা কোথায় ফটো এডিটিং এর কাজ করা যায় সেটা যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে কাজ করতে পারবেন না এবং সাথে সাথে ইনকাম । (photography for make money)
মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি কিভাবে কাজ পাবেন এবং কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন সে বিষয়ে আলাদা ভাবে জানা প্রয়োজন । কাজ করানোর জন্য আপনাকে কিন্তু কেউ খুঁজবে না যতক্ষণ না পর্যন্ত অনলাইনে আপনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন । ( online Photoshop marketplace )
একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারকে কাজ পাওয়ার জন্য মার্কেটে অনেক কষ্ট করতে হয় । মার্কেটে যখন আপনি নিজেই নিজের অবস্থান করে তুলবেন তখন মানুষ আপনাকে খুঁজবে তাদের কাজগুলো করানো জন্য তবে এক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞ হতে হবে । (how to make money from photography as a teenager)
কাজগুলো পাওয়ার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে যে বিষয়টি করতে হবে সেটি হচ্ছে আপনার প্রোফাইলটিকে আকর্ষণীয় রূপ দিতে হবে । যাতে করে একজন ক্লায়েন্ট দেখেই বুঝে যায় যে এই ফ্রিল্যান্সারের ভেতরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে । ( ফটোশপ মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করার উপায় )
ফটো এডিটিং পেশায় আপনি একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সেই বিষয়ে আপনার প্রোফাইল এর নিচে ধারণা উল্লেখ করতে হবে । তাহলে কিন্তু একজন ক্লায়েন্ট তার ফটো এডিটিং করানোর জন্য আপনাকে চয়েজ করতে তার বেশি সময় লাগবে না । ( অনলাইন পেশায় নিজেকে কিভাবে তৈরি করতে হবে )
যখন মার্কেটপ্লেসে আপনি প্রথমবারের মতো কাজটি পেয়ে যাবেন তখন অবশ্যই চেষ্টা করবেন যে যত দ্রুত সম্ভব তার কাজটি কমপ্লিট করে দেওয়ার কেননা এতে করে আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে তাদের কাছে এবং পরবর্তীতে তাদের কাছ থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় । (how to make money with photography online)
ফটো এডিটিং প্রথমে হয়তো আপনার ধারণা এবং অভিজ্ঞতা অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের থেকে অনেক কম থাকলেও একটা সময় কিন্তু আপনি অভিজ্ঞ হয়ে যাবেন এবং মার্কেটে নিজেকে একজন অভিজ্ঞ এবং আদর্শবান ফ্রিল্যান্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন । ( ফটো এডিটিং সম্পর্কে কিভাবে ধারণা অর্জন করা যাবে )
যখন মানসম্মত ফটো এডিটিং করে মার্কেটপ্লেসে নিজের জায়গা দখল করে নিতে সফল হবেন তখন কিন্তু আপনি চাইলেই মাসে লাখ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন । ধারণা অর্জনের জন্য কিন্তু আপনাকে অনেক ধৈর্য্য এবং পরিশ্রমই হতে হবে নয়তো এই কাজগুলোতে সাফল্য লাভ করার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে । (how to make money with photography online)
মার্কেটপ্লেসে কাজ করার পরে এবার ইনকাম কিভাবে করতে হবে । একটি কথা বলে রাখি ইনকাম করার জন্য সর্ব প্রথমে আপনাকে একটি ভালো মানের ফটো এডিটর হিসেবে তৈরী করে নিতে হবে । ধরুন আপনি একজন অভিজ্ঞ ফটো এডিটর এখন মার্কেটপ্লেসে আপনাকে ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা যখন কোন ফটো এডিটিং করার জন্য হায়ার করবে একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকের মাধ্যমে । ( how to income in Photoshop marketplace )
তাদের কাজটি করে দেওয়ার ফলে আপনি কিন্তু একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে এমাউন্ট লাভ করতে পারবেন । যথা সময়ে এবং নির্দিষ্ট সময়ে ক্লায়েন্টদের কাজগুলো করে দেওয়ার ফলে আপনার প্রোফাইল ব্যাংকিং কিন্তু বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । (sell photos online for free)
আর যদি আপনি মনে করেন যে আপনি নিজেই ফটো এডিট তৈরি করে মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করবেন তাহলে আপনি সেটিও পারবেন তবে এক্ষেত্রে কিন্তু টাকা ইনকাম করার সুবিধা বেশি । নিজে কাজ করার জন্য আপনি সবার প্রথমে একটি ফটো এডিটিং করে নেবেন তবে অবশ্যই মনে রাখবেন অন্যের দেওয়া ছবি আপনি কখনোই মার্কেটপ্লেস আপলোড করতে পারবেন না ।
( How to make money outsourcing fiverr )
যে ফটোটি মার্কেটপ্লেসে আপলোড করবেন সেটি অবশ্যই আপনার নতুন এবং নিজস্ব এডিটিং হতে হবে অন্যের ছবি হলে কিন্তু মার্কেটপ্লেস থেকে ডিলিট করে দেওয়া হবে । যখন আপনি আপনার নিজস্ব এডিট করা ছবিকে মার্কেটপ্লেস আপলোড করবেন তখন কোন ক্লায়েন্ট অথবা বায়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিয়ে আপনার কাছ থেকে কিনে নিবে । মার্কেটপ্লেসে ছবিটি যতবার বিকৃত হবে ঠিক ততবার কিন্তু আপনি কিছুটা কমিশন পেয়ে যাবেন । (how to sell photos online)
নিজের অভিজ্ঞতা বাড়ানোর উপায়
কাজ শুরু করার প্রথম দিকে একজন ফ্রিল্যান্সারের অভিজ্ঞতা না থাকাটাই স্বাভাবিক । একজন প্রফেশনাল মানের ফ্রিল্যান্সারের কাছ থেকে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের অনেক কিছু শিখার রয়েছে । মার্কেটপ্লেসে কিভাবে কাজ করতে হয় এবং কিভাবে কাজ করলে ফ্রিল্যান্সাররা কাজ পেয়ে থাাকে। ( কিভাবে ফটো এডিট করতে হয় )
এই বিষয়ে একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের কিন্তু ততটা ভাল অভিজ্ঞতা থাকে না । একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর কাজ সম্পর্কে ততটা ভালো অভিজ্ঞতা না থাকার কারণেই কিন্তু মার্কেটপ্লেসে প্রথম কাজটি পেতে তাকে অনেকটাই কষ্ট করতে হয় । ( ফটো এডিটর বিষয়ে অভিজ্ঞতা বাড়ানোর সুবিধা )
ধারণা অর্জন করার জন্য একজন ফ্রিল্যান্সার সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও টাকা খরচ করে অনলাইন থেকে কোর্সের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে । অনলাইনের পাশাপাশি এখন অফলাইনেও ফ্রিল্যান্সাররা ফটো এডিটিং এর কাজ গুলো সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে । ( how to increase skill for photo editing )
তবে অনলাইন থেকে কোর্স কমপ্লিট করার সময় অবশ্যই তাকে একটি বিষয়ে নজর রাখতে হবে সেটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার যার কাছ থেকে কোর্স করার জন্য এপ্লাই করেছে তার বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করে নিতে হবে । কেননা মার্কেটপ্লেস এমন অনেক কোর্স সেন্টার রয়েছে যারা কাজ শেখানোর নাম করে টাকা নিয়ে চলে যায় ।
( photo editing coaching centre )
অনলাইনে ইউটিউবিং এবং ব্লগিংয়ের মাধ্যমে কাজ শেখানোর আরো বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে । তবে এখান থেকে কাজ শেখার জন্য আপনাকে কিন্তু কোন টাকা খরচ করতে হবে না । আপনি চাইলে এখান থেকেই কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারবেন ।
( কাজ শেখার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম )
তবে কাজ শেখার সময় কিন্তু আপনাকে অনেকটা ধৈর্য ধরতে হবে । কাজ শেখার জন্য আপনাকে অনেকটা সময় খরচ করতে হতে পারে । ধৈর্য হারিয়ে ফেললে আপনি এই কাজগুলোতে কখনোই সাফল্য অর্জন করতে পারবেন না । ( মার্কেটপ্লেসগুলোতে কিভাবে কাজ করতে হয় )
এছাড়াও আপনার আশেপাশে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা অনলাইন থেকে ফটো এডিটিং এর কাজ করে ইনকাম করে থাকে । আপনাকে প্রয়োজন হলে অবশ্যই তাদের কাছ থেকে ধারণা অর্জন করতে হবে এবং নিয়মিত চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটটিতে ।
( ফটো এডিটিং এর কাজ গুলো করে ইনকাম করার উপায় )
এখানে এই বিষয়গুলো নিয়ে আরো আর্টিকেল দেওয়া হবে । এছাড়াও ফটো এডিটিং এর মার্কেটপ্লেস গুলোতে ঘুরে দেখতে হবে যে এখানে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা কি ধরনের ফটো এডিটিং করে থাকে এবং কোন ফটো গুলোর চাহিদা মার্কেটপ্লেসে বেশি । ( ফটো এডিটিং এর জন্য মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা )
স্মার্টফোন দিয়ে ফটো এডিট করা যাবে কিনা ?
আমাদের অনেকেরই মনে একটি প্রশ্ন জাগতে পারে আর সেটি হল স্মার্টফোন দিয়ে আমরা ফটো এডিটিং এর কাজ গুলো করতে পারব কিনা ? এ প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব হ্যাঁ , অবশ্যই আপনি চাইলে স্মার্টফোন দিয়ে ফটো এডিটিং এর কাজ গুলো করতে পারবেন । তবে একটি মানসম্মত স্মার্টফোনের প্রয়োজন হবে । ( স্মার্টফোন দিয়ে ফটো এডিট করার নিয়ম )
অর্থাৎ ফটো এডিটিং করে ইনকাম করার জন্য আপনি যেই মোবাইল টিকে বেছে নিবেন সেটি একটি তুলনামূলক ভালো মানের ডিভাইস হতে হবে । কেননা ফটো এডিট করার জন্য বিভিন্ন রকমের রেয়ার আইটেমের মুড এবং ফিচার প্রয়োজন । যা কিনা একটি কম পারফরমেন্সের স্মার্টফোনে আপনি পাবেন না ।
( ফটো এডিটিং করার জন্য কম্পিউটার )
তবে সব থেকে বেশি ভালো হয় এই কাজগুলো করার জন্য আপনি যদি একটি মানসম্মত কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের সাহায্য নিতে পারেন । কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ দিয়ে খুব ভালো মানের এবং আকর্ষণীয় ছবি এডিট করার সুযোগ রয়েছে । ( photo editing by smartphone or computer )
অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা কিন্তু কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ এর সাহায্যে ফটো এডিট করে ইনকাম করে থাকে । কম্পিউটার এবং ল্যাপটপগুলোতে আলাদাভাবে কিছু ফিচার রয়েছে যেগুলো ফটো এডিট করার জন্য ব্যবহৃত । ( how to develop design skill )
ফটো এডিট করার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
ফটো গুলোকে একটি ভালো মানের রূপ দেওয়ার জন্য কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে । একজন প্রফেশনাল এবং নতুন ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে ফটো এডিট করার জন্য । আমাদের মধ্যে আবার অনেক সাধারন মানুষ রয়েছে যারা শখের বিষয়ে বিভিন্ন সফটওয়্যার দিয়ে ফটো এডিট করে থাকে । ( Best photo editor software )
তারমানে আমরা বুঝলাম ফটো এডিট করার জন্য কিছু সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে যেগুলো দিয়ে ফটো এডিট করলে ছবির গুনগতমান এবং গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যায় । ফ্রিল্যান্সাররা ফটো এডিট করার জন্য যে সফটওয়্যারগুলো সাহায্য নিয়ে থাকে সেগুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো । ( ফটো এডিট করার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার )
Air Brush
নিজের ছবি এডিট এর পাশাপাশি আপনি যদি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে ফটো এডিট করার জন্য একটি আকর্ষণীয় সফটওয়্যার হচ্ছে এয়ার ব্রাশ । ভুলবশত আপনি এটিকে টুথব্রাশ মনে কইরেন না । যাহোক স্পেশাল এফেক্টস ছাড়াও এই সফটওয়্যারটি দিয়ে ব্যবহার করা যাবে নরমাল ইফেক্ট । ( ফটো এডিট করার জন্যয এয়ার ব্রাশ এর গুরুত্ব্ব )
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা নিজের ছবিগুলো অনলাইনে আপলোড করার জন্য এই অ্যাপ দিয়ে এডিট করে থাকে । এখানে রয়েছে অনেক ধরনের ফিচার যেগুলো ব্যবহার করে একটি ছবিকে সুন্দর রূপ দেওয়া যেতে পারে । গুগল প্লে স্টোরে এই সফটওয়্যারটির রেংকিং 4.8 । বিশ্বজুড়ে প্রায় দশ লক্ষেরও অধিক মানুষ ফটো এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটিকে বেছে নিয়েছে । ( Google play store ranking software for photo editing )
Adobe Photoshop Express
বর্তমান সময়ে ফটো এডিট করার জন্য একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার হচ্ছে এডোবি ফটোশপ এক্সপ্রেস । নাম শুনে হয়তো আমরা অনেকেই এই সফটওয়্যারটিকে চিনে ফেলেছি । তার কারণ হচ্ছে প্রতিনিয়তই আমরা এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে থাকি । ( ফটো এডিটিং করার জন্য অ্যাপস )
রিপোর্ট অনুযায়ী বলা যায় 2019 সালের সব থেকে বেশি জনপ্রিয় এবং সেরা এডিটিং অ্যাপস হিসাবে এই সফটওয়্যারটিকে ঘোষণা করা হয়েছে । এখানে আমরা হাজারো ফিচার এবং পারফরম্যান্স এর পাশাপাশি যেকোনো ছবি এডিট করতে পারবো । বিশ্বজুড়ে 12 লক্ষের বেশি মানুষ ফটো এডিটিং করার জন্য এই অ্যাপটিকে ব্যবহার করে থাকে । ( Best photo editor software for beginners )
PicsArt
ফটো এডিট করার জন্য তালিকার শীর্ষে থাকা আরও একটি সফটওয়্যার রয়েছে যার নাম পিকসআর্ট । আকর্ষণীয় এবং ভালো ছবি এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটি অনেকটাই নামকরা । অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা ফটো এডিটিং করার জন্য এই সফটওয়্যারটিকে বেছে নিয়ে থাকে । ( ফটো এডিট করার জন্য সহজ সফটওয়্যার )
এখানে আপনারা পেয়ে যাবেন অনেক ধরনের টুলস এবং ইফেক্ট । যেগুলো ব্যবহার করা একজন সাধারন মানুষের পক্ষে অনেকটাই সহজ বলে মনে হয়েছে । এই সফটওয়্যার টি গুগল প্লে স্টোর থেকে 85 লক্ষেরও বেশি ডাউনলোড হয়েছে । এখন আপনি বুঝতে পারছেন ফটো এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটির ভূমিকা কতটুকু । ( How to improve photo design skill )
Canva
অভিজ্ঞ ফটো এডিটর ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইনে কাজ করার জন্য এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে নিয়ে থাকে । অনলাইন থেকে ছবি এডিট করে ইনকাম করার জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় অ্যাপ । ( ফটো এডিট করার জন্য সেরা সফটওয়্যার )
পথযাত্রায় বহু বছর ধরে গ্রাফিক্স ডিজাইনে টপে থাকা সফটওয়্যারটি হচ্ছে ক্যানভা । মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন ছবি এডিট করার জন্য ক্যানভা একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার । গুগল প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড হয়েছে একশ মিলিয়নের বেশি । ( How to download photo editing software )
টাকা উত্তোলন মাধ্যম
অনেকে হয়তো এটাই ভাবছি যে ইনকাম করা টাকা গুলো আমরা কিভাবে আমাদের কাছে আনবো । আসলে ইনকাম করাটা যতটা সহজ ইনকাম করা টাকা নিজের পকেটে আনা তার থেকে অনেকগুণ বেশি কঠিন । আপনি এখানে যখন কাজ করে টাকা ইনকাম করবেন তখন সে টাকাগুলো উত্তোলন করার জন্য আপনাকে আন্তর্জাতিক টাকা উত্তোলন পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে হবে । ( উপার্জন করা টাকা হাতে পাওয়ার
উপায় )
আন্তর্জাতিক কারেন্সি গুলো হলো পেপাল , পেওনিয়ার , ব্যাংক ট্রান্সফার , ওয়েভ মানি এগুলো ছাড়াও আরো নানা ধরনের পেমেন্ট মেথড রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন । তবে সব দেশ থেকে এই কারেন্সিগুলোকে সাপোর্ট করে থাকে না । ( আন্তর্জাতিক কারেন্সির মাধ্যমে টাকা
উত্তোলন )
আপনি যে দেশে থেকে কাজগুলো করে ইনকাম করেছেন সেদেশে যদি এই মাধ্যমগুলো সাপোর্ট করে থাকে তাহলে আপনি এগুলো দিয়েই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন । ( টাকা উত্তোলন করার সহজ
মাধ্যম )
আর যদি এই পদ্ধতিগুলো আপনার দেশে সাপোর্ট না করে তাহলে যে মেথড গুলো সাপোর্টেড সেগুলোর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে হবে । উদাহরণস্বরূপ ধরুন আপনি পেওনিয়ার থেকে আপনার লোকাল ব্যাংকে নিয়ে আসলেন পরবর্তীতে সেখান থেকে আপনার ইচ্ছামত টাকা তুলতে পারবেন । ( লোকাল কারেন্সির মাধ্যমে কিভাবে টাকা তোলা যাবেে )
0 মন্তব্যসমূহ