how to make money as a beginner web developer
ওয়েব ডিজাইন কি?
ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে আপনি যদি প্রথম পর্বটি মিস করে থাকেন এখানে ক্লিক করে দেখে নিন ।
ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে ?
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার চেয়ে ওয়েব ডিজাইনের কাজ করতে হলে ডিজাইন সম্পর্কে ক্রিয়েটিভিটি অথবা অভিজ্ঞতা থাকা বেশি জরুরি । কেবলমাত্র আগ্রহ থাকলেই হবে না কাজ করার জন্য প্রয়োজন প্রযুক্তিগত ধারণা । ক্রিয়েটিভিটি এবং সৃজনশীল প্রেমী না হলে ডিজাইনের কাজ গুলোর সাথে নতুন ফ্রিল্যান্সারর মানিয়ে নেওয়াটা অনেক কঠিন হতে পারে । (Free online web design courses for beginners)
প্রযুক্তিগত ধারণার পাশাপাশি যে বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করলে একজন ফ্রিল্যান্সার খুব সহজেই ওয়েব ডিজাইনের উপর ইনকাম করতে পারবে । বিষয়গুলো হলো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং , গ্রাফিক্স ডিজাইন , মাল্টিমিডিয়া ডিজাইন , সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি ইত্যাদি । ( ওয়েব ডিজাইনের মাধ্যমে কাম করার উপায় )
ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা আপনাকে নির্বাচন করার পূর্বে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জেনে নিবে । ওয়েবসাইট ডিজাইন সম্পর্কিত বিষয়াদি গুলো উপর আপনার ধারণা কেমন রয়েছে এই সবকিছু পর্যালোচনা করেই আপনাকে মার্কেটপ্লেসে একজন ক্লায়েন্ট কাজ দিয়ে থাকবে । ( ওয়েব ডিজাইনের কাজ পাওয়ার
নিয়ম )
ওয়েব ডিজাইনারদের মাসিক আয় এবং ক্যারিয়ার
মাসিক ইনকাম এর উপরে একজন মানুষের ক্যারিয়ার অথবা ভবিষ্যৎ নির্ভর করে । ধরুন একজন ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় যদি এক লক্ষ টাকা বা তারও বেশী হয়ে থাকে তাহলে কি তাকে কখনো তার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হবে , কখনোই না । আমাদের দেশে যারা অভিজ্ঞ অথবা স্বল্প অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইন ফ্রিল্যান্সার রয়েছে তাদের মাসিক আয় দেড় লক্ষ টাকা বা তারও বেশি । ( ওয়েব ডিজাইনে ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে )
ইনকামের বিষয়টি অনেকেই অবাক করে দিয়েছে ইতিমধ্যেই । অবাক হওয়ার কিছু নেই একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে ভালোভাবে কাজ করতে পারলে এর থেকেও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবে । লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করার কারণেই একজন ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার অনেকটাই সাজানো গোছানো । একজন ওয়েব ডিজাইনার এবং সফল ফ্রিল্যান্সারকে কখনোই তার ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হয় না । ( ওয়েব ডিজাইনারের ভবিষ্যৎ প্রকল্প )
এখন একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার বা ওয়েব ডিজাইনার শুরুর দিকেই লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করতে পারবে । বাংলা একটি অনুবাদ রয়েছে যেটা হল সবুরের ফল মিষ্টি হয় । এটা দ্বারা আমরা বুঝতে পারি যে ভালো কিছুর স্বাদ পেতে হলে ধৈর্য এবং সময়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে । সেক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সার চাইলেই ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে শুরুর দিকে টাকা উপার্জন করতে পারবে না । ( ফ্রিল্যান্সারের টাকা ইনকাম করতে কতদিন লাগবে )
শুরু থেকে একজন ফ্রিল্যান্সারকে ভালোভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে তাকে শিখতে হবে ওয়েব ডিজাইনের কাজ গুলো কিভাবে করলে মার্কেটে চান্স পাওয়ার সুযোগ থাকবে । তাকে ধারণা অর্জন করতে হবে মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে । তার ডিজাইনে আনতে হবে নতুনত্ব । ( ওয়েব ডিজাইন শেখার বই pdf )
এসব কিছু অর্জন করার পর এবং এই ধাপগুলো পেরিয়ে যাওয়ার পর একটা সময়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যাবে ওয়েব ডিজাইনের মাধ্যমে । বাংলাদেশে প্রায় 6 লক্ষেরও বেশি ফ্রিল্যান্সার অনলাইনে কাজ করে যাচ্ছে । ইন্ডিয়া ও পাকিস্তানের এর সংখ্যা আরো বেশি । ( পৃথিবীতে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা )
এই কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি জনপ্রিয় কাজ হলো ওয়েব ডিজাইন । এর কারণ হলো আপনি যখন অনলাইনে কোন একটি কাজ করতে চাইবেন তখন আপনাকে ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশন এর সাহায্য নিতে হবে । তাহলে বুঝতেই পারছেন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ওয়েব ডিজাইনের কাজ কি পরিমানে বিস্তৃত । ( ওয়েব ডিজাইনারের কি কাজ
করতে )
ওয়েব ডিজাইনার হতে কতদিন সময় লাগতে পারে ?
একজন অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইনার হয়ে ইনকাম করতে হলে কতদিন সময় লাগবে ? এই প্রশ্নটি অনেকেরেই মধ্যেই দেখা গেছে তবে সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা গেছে যারা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে অথবা বিগিনার । এই প্রশ্নটির উত্তর আপনার কাছেই রয়েছে । এই কাজটির উপর আপনি প্রতিদিন কি পরিমাণ সময় দিতে পারবেন , কাজটি শিখার জন্য আপনার আগ্রহ কেমন এই বিষয়গুলো আপনি ব্যতীত অন্য কেউ বলে দিতে পারবে না । ( ওয়েব ডিজাইন এর কাজ শিখতে কতদিন লাগে )
অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে কাজটি রপ্ত করতে আপনার প্রায় 5 থেকে 10 মাসের মতো লেগে যেতে পারে । কোন কাজই সহজ নয় কিন্তু সহজ করে নিতে হয় , এই ধারণাটি আপনার মধ্যে ঠিক ততক্ষণ পর্যন্তই বয়ে বেড়াবে যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি কাজটি শিখতে পারছেন । ( ফ্রি ওয়েব ডিজাইন কোর্স )
ওয়েব ডিজাইন এর কাজ গুলো শিখতে এবং অনলাইন থেকে ইনকাম করতে আপনার কতদিন লাগবে এটি নির্ধারিত করে বলে দেওয়া সম্ভব নয় । যদি কাজগুলো শেখার জন্য আপনার ভিতরে আগ্রহ জন্মে থাকে তাহলে হয়তো একজন ওয়েব ডিজাইনার হয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করাটা বেশি দূরে নয় । ( অনলাইন থেকে ইনকাম করার নিয়ম )
ওয়েব ডিজাইন করে ইনকাম করার উপায়
অনেক অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার আছে ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা সত্বেও মার্কেটপ্লেসে কাজ খুঁজে পায় না অথবা ইনকাম করতে পারে না । এজন্য কাজগুলো করতে হলে কেবলমাত্র অভিজ্ঞতা নয় এর পাশাপাশি প্রয়োজন কোথায় কাজ করে ইনকাম করা যাবে । ( ওয়েব ডিজাইনের মার্কেটপ্লেস )
কাজ করে ইনকাম করার জন্য যে বিষয়টি অবশ্যই মনে রাখতে হবে সেটি হল যে মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি কাজ করে ইনকাম করবেন সেখানে অবশ্যই আপনার জায়গা প্রতিষ্ঠিত করে নিতে হবে । কাজ পাওয়ার জন্য নিজেই নিজেকে গড়ে তুলতে হবে । ( ফ্রিল্যান্সিং ওয়েব ডিজাইন )
অনলাইন ভিত্তিক মার্কেটপ্লেসগুলোতে শুধু আপনি নন আপনার মতো লক্ষ-লক্ষ আরো অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে তাদেরকে টপকিয়ে উপরে ওঠাটা আসলে অনেকটাই কঠিন । উপরে উঠতে হলে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমের সাথে যুদ্ধ করতে হবে । ( ওয়েব ডিজাইনের সফল হওয়ার উপায় )
মার্কেটপ্লেস আপনি যখন একজন অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইনার হয়ে ওঠতে সফল হবেন ঠিক তখন দুইটা ক্যাটাগরির কাজ দেখতে পেয়ে যাবেন । প্রথমটি হলো অনলাইন ভিত্তিক ওয়েব ডিজাইনের মার্কেটপ্লেসগুলোতে ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা তাদের কাজগুলোকে নিদৃষ্ট অ্যামাউন্ট অথবা পরিশ্রমের মাধ্যমে ওয়েব ডিজাইনারদের দিয়ে করিয়ে নেয় । ( ওয়েব ডিজাইনের কাজ করার নিয়ম )
এক্ষেত্রে কাজ পাওয়াটা অনেক কঠিন তার কারণ হলো ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের থেকে একজনকে বেছে নিবে কাজ করার জন্য । আর এজন্য ফ্রিল্যান্সারদেরকে প্রথম কাজটি পাওয়া অনেকটাই কষ্ট দায়ক হয়ে পড়ে । ( প্রথম কাজটি পাওয়ার ক্ষেত্রে কি করণীয় )
একজন ক্রিয়েটিভিটি মানের ফ্রিল্যান্সার প্রথম কাজটি পাওয়ার পরে গুণগত মান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেটি করে দিতে চেষ্টা করে । আর সেটি করতে পারলে একই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে বারবার কাজগুলো পাওয়া সহজ হয়ে যায় । ( গ্রাফিক্স ডিজাইনে সফর কিভাবে হওয়া যায় )
এছাড়াও আরো একটি জনপ্রিয় ইনকামের উপায় আপনি নিজেই ওয়েব সাইট ডিজাইন করে বা বানিয়ে মার্কেটে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন । অর্থাৎ আপনি অন্যের ওয়েবসাইট ডিজাইন করে অথবা বানিয়ে দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে ডিজাইনের মাধ্যমে অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন । ( ওয়েব ডিজাইনের কাজ করে ইনকাম )
ওয়েব ডিজাইন করার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
স্মার্টফোন ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার এর মাধ্যমে আপনার ডিজাইন করতে গেলে কিছু সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হতে পারে । ওয়েব ডিজাইন করার জন্য যে সফটওয়্যারগুলো বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে সেগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো । ( ওয়েব ডিজাইনের কাজ করাার জন্য প্রয়োজনীয়়় সফটওয়্যারর )
Adobe Muse
ওয়েব ডিজাইন করার জন্য বিশ্ব বিখ্যাত সফটওয়্যার হল এডোবি মিউছ । কেবলমাত্র ওয়েব ডিজাইন নয় এডোবি মিউছ দিয়ে আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন । গ্রাফিক্স ডিজাইন গুলো যেকোনো ভার্সনে ব্যবহার করা যাবে । ( ওয়েব ডিজাইনের জন্য এডোবি মিউছ )
আপনি চাইলে আপনার মনের মতো ওয়েব ডিজাইন করতে পারবেন এই সফটওয়্যারটি দিয়ে । এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা যাবে ম্যক উইন্ডোজ , উইন্ডোজ সেভেন , উইন্ডোজ ভিসটা সহ যে কোন অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যাবে । ( ওয়েব ডিজাইন করার জন্য অপারেটিং সিস্টেম )
WEBEasy Professional 10
ওয়েব ডিজাইন করার জন্য এই সফটওয়্যারটি অনেক জনপ্রিয় । যারা নতুন অথবা বিগিনার রয়েছে এই সফটওয়্যারটি দিয়ে ওয়েব ডিজাইন করার জন্য তাদের অনেকটাই সময় কম লাগবে এবং ডিজাইন করার ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ বলে মনে হতে পারে । ( ওয়েব ডিজাইন করার জন্য সফটওয়্যার এর গুরুত্ব )
অনেক অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইন ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে ওয়েব ডিজাইন করে থাকে । এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি আপনার ব্যক্তিগত ডিজাইনের পাশাপাশি ছোট অথবা মাঝারি ব্যবসার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন ।
( সফটওয়্যার এর মাধ্যমে কিভাবে ডিজাইন করা যাবে )
কালার জিলা
কালার জিলা ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য ব্যবহার করা হলেও প্রকৃত অর্থে এটি কোন সফটওয়্যার নয় । কালার জিলা এমন একটি টুল যেটিকে গুগল ক্রোমের মাধ্যমে সরাসরি ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ওয়েব ডিজাইনের জন্য । ওয়েবসাইটের কালার উজ্জল করার জন্য এই টুলের ব্যবহার করা হয়ে থাকে । এই টুলটি ব্যবহার করে আপনি নিজের মতো করে ওয়েবসাইটের কালার সিলেক্ট করতে পারবেন ।
( ওয়েব ডিজাইন করার জন্য কালার জিলা )
কালার এক্সপ্লোরার
ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য আরেকটি আকর্ষণীয় অনলাইন সফটওয়্যার হলো কালার এক্সপ্লোরার । এই সফটওয়্যারটিকে মূলত ওয়েবসাইট ডিজাইনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল 2006 সালে । অন্যান্য সফটওয়্যার এর মতো এখানে অনেক ফ্রি ফিচার পাওয়া যাবে । এখানে আপনি নিজেই কালার ম্যাচিং করে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন । হাজারো ধরনের কালার লাইব্রেরী পাওয়া যাবে । ( ডিজাইন করার জন্য কালার এক্সপ্লোরার )
উপার্জন করা টাকা কিভাবে হাতে পাওয়া যাবে ?
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা সবার পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে । তবে আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে সফলতা অর্জন করে থাকেন তাহলে সেই টাকাটি হাতে পেতে আপনাকে অনেকটাই ঝামেলা মনে হতে পারে । আমাদের আশেপাশে অনেক ফ্রিল্যান্সারদের দেখতে পাবো যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারলেও বিশেষ অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে তাদের ইনকাম করা অর্থ হাতের মুঠোয় নিতে পারে না । ( উপার্জন করা টাকা উইথড্র করার নিয়ম )
আপনি যখন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম করবেন তখন কিন্তু আপনি চাইলেই যে কোন পদ্ধতিতে টাকা তুলতে পারবেন না । বহিরাগত মার্কেটপ্লেসগুলো টাকা তোলার জন্য যে পেমেন্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে আপনাকেও ঠিক সেই পথেই টাকা উঠাতে হবে । তাদের পেমেন্ট পদ্ধতি গুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংক ট্রান্সফার , পেওনিয়ার সহ আরো অনেক মেথড । ( টাকা উত্তোলন জন্য ব্যাংক ট্রান্সফার )
এক্ষেত্রে আপনাকে ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে ইনকাম করা টাকাটা আপনার একাউন্টে নিয়ে আসতে হবে । আপনার একাউন্ট থেকে আপনার দেশে সাপোর্ট করা যেকোনো কারেন্সির মাধ্যমেই টাকাগুলো খুব সহজে হাতে পেয়ে যাবেন । ( টাকা উত্তোলনের জন্য নির্ধারিত কারেন্সি )
আপনি যদি বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে লিগ্যাল ভাবে পেপ্যাল পেমেন্ট মেথড পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন না । তবে চলতি বছরের 2021 সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে লিগ্যাল ভাবে পেপালের যাত্রা শুরু হতে পারে বাংলাদেশের সরকারের পক্ষ থেকে ঠিক এমনটাই জানানো হয়েছে ।
( বাংলাদেশে কবে থেকে চালু হচ্ছে পেপাল )
0 মন্তব্যসমূহ