ইতিপূর্বে আপনারা সকলে জানতে পেরেছেন সাতোশি বিটিসিএস নামে একটি অ্যাপ্লিকেশন পৃথিবীজুড়ে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এ অ্যাপ্লিকেশনটি পরিচালিত হয়ে আছে জাপান দেশ থেকে অর্থাৎ পূর্বে যে জাপানের বিজ্ঞানী সাতোশি নাকামোতো বিটকয়েন আবিষ্কার করেছিলেন সেই একই কোম্পানি মূলত এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। (Bitcoin price in Japan)
এখন অনেকেই বলতাছেন এখান থেকে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা কিংবা কোটি টাকার উপরে ইনকাম করা সম্ভব আসলে কি এটা সম্ভব? নাকি মানুষের মুখের গুজব আজকে আমরা এই বিষয়ে সম্পূর্ণ বিষয় নিখুঁতভাবে জানার চেষ্টা করব আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ধৈর্য সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেলটি পড়ে একটি সুন্দর কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
সাতোশি অ্যাপ কোম্পানিকে কেন সবাই সেরা মনে করে?
2013 সালের দিকে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম থ্রিজি ইন্টারনেট এর লাইসেন্স প্রদান করা হয় যদিও সে সময়ে লাইসেন্স পেয়েছিলেন একটিমাত্র কোম্পানি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি টেলিটক যদিও টেলিটক ভালো পজিশনে নেই সেহেতু এই কোম্পানিটি তেমন একটা বিস্তার করতে পারেনি থ্রিজি প্রযুক্তি কে তবে 2014 সালের দিকে যখন থ্রিজিকে বেসরকারি কোম্পানি গুলোর জন্য লাইসেন্স প্রদান করা হয় ঠিক তখনই বাংলাদেশে আস্তে আস্তে করে থ্রিজির যুগে বাংলাদেশ পৌঁছে যায় তখন থেকেই অনলাইন হয়ে ওঠে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় একটি টাকা ইনকাম করার কিংবা অন্যান্য ভাবে জনপ্রিয় মাধ্যম।
2009 সালে বিটকয়েন এর যাত্রা শুরু হয় জাপান দেশ থেকে তখন বুঝতেই পারতেছেন বেশিরভাগ দেশগুলোতে তখন ইন্টারনেটের দুরবস্থা ছিল এর মাঝে কিন্তু তারা বিটকয়েন মাইনিং শুরু করে দিয়েছিলেন যদিও 2008 সালে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় বিটকয়েন কে ফ্রিতে মাইনিং করার সুযোগ তবে যেহেতু বেশিরভাগ দেশগুলোতে ভালো মানের ইন্টারনেট ছিল না শুধুমাত্র উন্নত দেশগুলো ছাড়া সেও তো বুঝতেই পারতেছেন সবাই এখানে মাইনিং করার সুযোগ পেলেও স্বল্পতার কারণে অনেকেই তা করতে পারেনি আবার মোবাইলের এত জনপ্রিয়তাও তখন ছিল না।
তবে যারা ফ্রিতে মাইনিং করে রেখেছিলেন তারা কিন্তু পরবর্তী সময়ে কোটিপতি হয়ে গিয়েছে কারণ 3 থেকে 4 বছরের মাথায় একটি বিটকয়েন প্রাইস দাঁড়িয়ে যায় লক্ষ টাকার উপরে এরপরতো প্রতিবছরই এটির প্রাইস বাড়তে শুরু করে বর্তমানে বিটকয়েন প্রায় 40 হাজার ডলারের আশেপাশে রয়েছে যদিও এটি যেকোন সময় আরও বেড়ে যেতে পারে এর থেকে হয়তোবা আপনারা ধারণা পেলেন আসলে সাতোশি অ্যাপ কে কেন মানুষ সেরা মনে করে? কারণ এটি বিটকয়েনের একটি প্রতিষ্ঠান আর এটির কার্যক্রম হবে বিটকয়েন এর মতই। (satoshi mining app china কেমনে ইনকাম)
কিভাবে বুঝব সাতোশি অ্যাপ স্ক্যাম করবে না?
যদি আপনার মাথায় সামান্যতম কোন নলেজ থেকে থাকে তাহলে এটি আপনারা বুঝে নিতে পারবেন আপনারা আমাকে ভুল বুঝবেন না আসুন বিষয়টা ক্লিয়ার করি যেহেতু বিটকয়েনের প্রজেক্ট হচ্ছে সাতোশি বিটিসিএস সেহেতু এটি যদি স্ক্যাম
করে তাহলে বিটকয়েনের মার্কেট ডাউন হয়ে যাবে তাই এই কোম্পানি কখোনই বিটকয়েন কে বিপদে ফেলবে না তাই বলা যায় সাতোশি বিটিসিএস কয়েন গুলো কখনই মানুষের সাথে প্রতারণা করবে না এটি বিটকয়েনের মতোই কার্যক্রম চালিয়ে যাবে 99.99 শতাংশ নিশ্চয়তা সহকারে বলা যায়।
করে তাহলে বিটকয়েনের মার্কেট ডাউন হয়ে যাবে তাই এই কোম্পানি কখোনই বিটকয়েন কে বিপদে ফেলবে না তাই বলা যায় সাতোশি বিটিসিএস কয়েন গুলো কখনই মানুষের সাথে প্রতারণা করবে না এটি বিটকয়েনের মতোই কার্যক্রম চালিয়ে যাবে 99.99 শতাংশ নিশ্চয়তা সহকারে বলা যায়।
সাতোশি অ্যাপ কোম্পানি বলেছে একটি কয়েন এর প্রাইস তারা একটি ইথেরিয়াম সমান করবে এটা কি? সম্ভব?
আপনার এই মূল্যবান প্রশ্নটিই করার জন্য ধন্যবাদ আসুন এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনে নেই এর আগে একটি উদাহরণ দেওয়া যাক ধরেন কোন একটি বড় কোম্পানি যদি একটি পণ্য নিয়ে আসে সেটি কিন্তু সেই মানসম্মত বজায় রেখে কিন্তু বাজারে নিয়ে আসবে কারন সেই পণ্যটি যদি খারাপ হয় তাহলে সেই কোম্পানির বদনাম হবে এটি কিন্তু একটা বিষয় কারণ কিছুদিন আগে আপনারা জানেন স্যামসাং কোম্পানির একটি মোবাইল বাস্ট হয়ে গিয়েছিল পরবর্তী সময়ে ওই কোম্পানি সেই মোবাইল গুলোকে উঠিয়ে নিয়ে যায় কোম্পানির রেপুটেশন বজায় রাখার জন্য।
আবার বাজারে অনেক মোবাইল পেয়ে যাবেন বাপে বানায় মায় বেসে এরকম একটা অবস্থা সেই মোবাইলগলো কিন্তু নষ্ট হলে কিছুই হয়না কম্পানি তো খুঁজেই পাওয়া যায় না অর্থাৎ কিছু কম দামে কেনার লোভে মানুষ ঢকে থাকে কারণ এটি কোন ব্র্যান্ডের কোম্পানি না এজন্যই মোবাইল গুলো তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় কিংবা নষ্ট হয়ে গেলেও ওই ফোনগুলোর যন্ত্রপাতি খুঁজে পাওয়া যায় না মার্কেটে।
আশা করি এখান থেকে আপনারা অনেকটা ধারণা পেয়েছেন Bitcoin কোম্পানি যেহেতু Satoshi BTCs এই কয়েন গুলোকে নতুনভাবে মার্কেটে নিয়ে আসতে চলেছে সেহেতু তারা অবশ্যই চাইবে বিটকয়েনের সমান সম্মান বজায় রেখেই তাদের এই নতুন কয়েনের দাম নির্ধারণ করতে কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এটি ১টি সাতোশি কয়েন সমান সমান ১টি ইথেরিয়াম কয়েন সমান দাম তারা রাখবে এটি কিন্তু এই বড় কোম্পানির পক্ষে সম্ভব হবে কারণ যারা পূর্বে ইনভেস্ট করেছিলেন বিটকয়েনে কিংবা ডেভেলপাররা কাজ করেছেন সবাই পূর্বে বিটকয়েনে মজার বিষয় হচ্ছে সবাই সাতোশি এই নতুন কয়েন নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তো বুঝতেই পারতেছেন সেদিক বিবেচনা করলেও কিন্তু এই কয়েন গুলি যে মার্কেটে আলোড়ন সৃষ্টি করবে এটা কিন্তু বলাই যায় বর্তমানে একটি ইথিরিয়াম কয়েনের দাম রয়েছে দুই হাজার ডলারের উপরে যদিও এটি প্রতিমুহূর্তে দাম বাড়ে কমে যদি বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায় তাহলে ইথিরিয়াম কয়েনের দাম বেড়ে যাবে তো আমি বর্তমান সময়ের মূল্য ধরছি এখন যেহেতু একটি ইথেরিয়াম কয়েন রয়েছে 2000 ডলার সেহেতু যদি একটি সাতোশি কয়েন অর্ধেক দামে তারা নিয়ে আসতে পারে তা হলো কিন্তু মানুষ হিউজ পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে নিতে পারবে এ কোম্পানি থেকে।
এতক্ষণে হয়তো আপনি বুঝে গিয়েছেন এই কোম্পানি থেকে কত টাকা ইনকাম করা যেতে পারে আসলে কিপ্ত কারেন্সির বাজার এরকম একটা বাজার যদি কোম্পানি ভাল হয় তাহলে এখান থেকে লক্ষ লক্ষ কিংবা কোটি কোটি টাকা ইনকাম করা সম্ভব যেহেতু এই কোম্পানিটি একটি ভালো কোম্পানি এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে এক নাম্বার কম্পানি সেও তো বুঝতে পারতাছেন এখান থেকে ইনকাম করা সম্ভব তবে লোভে পরে কেউ ইনভেস্ট করতে যাবেন না এখানে ফ্রিতে কাজ করে ইনকাম করা যাবে সেটি গ্রহণ করুন।
কিভাবে একাউন্ট খুলবো মোবাইল দিয়ে?
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে কাজ করতে চান তাহলে কিভাবে এখানে অ্যাকাউন্ট খুলবেন কিভাবে কেওয়াইসি করবেন কিভাবে কাজ করবেন সব কিছু এখানে ক্লিক করে আর্টিকেলটি দেখলেই পেয়ে যাবেন এই ছাড়াও আপনি যদি আরও সহজভাবে জানতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করে ভিডিওটি ইউটিউব থেকে দেখে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন।
এছাড়াও বন্ধুরা আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না এই কোম্পানী থেকে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব? এটি জানি অবশ্যই প্রত্যেকে মূল্যবান কমেন্ট করবেন। Btcs.love
1 মন্তব্যসমূহ
Wow good nice
উত্তরমুছুন