এরপর হাটি হাটি পাপা করে বেশ কয়েক বছর পেরিয়ে গেলে এই কয়েনটি দাম আকাশচুম্বী হতে শুরু করে এরই মধ্যে পৃথিবীজুড়ে এই বিটকয়েনের হাত ধরে অনেক কয়েন এসেছে এবং এই ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন পৃথিবীজুড়ে রাজ করার পথে রয়েছে।
এই বিটকয়েন কিংবা কিত্ত কারেন্সিগুলো কে সরকারিভাবে বিগত সময়ে গুলোতে লক্ষ করলে দেখা যায় অনেক দেশ নিষিদ্ধ করে রেখেছিলেন তবে উপরের দিকে একটা উদাহরণ দিয়েছিলাম সেটি যেন এখন সত্য হতে চলেছে অর্থাৎ এই ডিজিটাল মুদ্রাগুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে পৃথিবীজুড়ে যে এখন অনেক দেশের সরকার এই কয়েন গুলো কে বৈধতা দিয়েছে সরকারিভাবে।
আবার অনেক দেশ বৈধতা দেওয়ার জন্য স্টাডি চালিয়ে যাচ্ছেন এদের মধ্যে আবার অনেক দেশ ইতিপূর্বে নিজস্ব দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক এর আদলে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন তৈরি করার ঘোষণাও দিয়েছেন এমন একটি ঘোষণা এসেছে আমাদের বাংলাদেশের পক্ষ থেকে।
আপনারা ইতিপূর্বে জানেন ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, চীন সহ বিশ্বের 195 টি স্বাধীন দেশের ভিতরে প্রায় অর্ধেকের মতো দেশ সরকারিভাবে অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোকে বিভিন্ন নিয়ম দিয়ে বাকি যারা এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোকে বৈধতা দেননি সে দেশগুলোর মধ্যে এতদিন ছিল বাংলাদেশ তবে এদের থেকে নাম মুছে এখন সরকারি অনুমোদন দেশের নামের তালিকা আসতে চলেছে বাংলাদেশের নাম। ( bangladesh central bank digital currency )
শুনলাম বিটকয়েন কে বাংলাদেশে বৈধতা দেওয়া হবে?
আপনি এই খবরটি ঠিকই শুনেছেন ইতিপূর্বে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদের ভিত্তিতে এমনটাই আভাস পাওয়া যাচ্ছে অতিশিগ্রই বিটকয়েন কে বাংলাদেশ বৈধতা দেওয়ার ঘোষণা আসতে পারে যেকোনো সময় কারন বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে একটি স্টাবল কয়েন আনার চিন্তাভাবনা রয়েছে যেটি নাম দেওয়া হয়েছে CBDc এটা হল সংক্ষিপ্ত নাম এটার পূর্ণাঙ্গ রূপ হচ্ছে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সি।
কিছুদিন আগে আপনারা জানেন ক্রিপ্টোকারেন্সির উপরে আন্তর্জাতিক একটি অনুষ্ঠান হয় সেখানে অনেক দেশের প্রতিনিধি টিম গিয়েছিলেন এদের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে একটি টিম গিয়েছিলেন এই ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ভালভাবে স্টাডি করার জন্য এখান থেকে ফিরে আসার কিছু দিন পরে কিন্তু এই উদ্যোগের কথা এসেছে।
যদিও 2017 সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানানো হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বাংলাদেশে নিষিদ্ধ তখন থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলো কে এক প্রকার অবৈধ বলা হতো বাংলাদেশের পেক্ষাপটে তবে সেই সিদ্ধান্ত থেকে আস্তে আস্তে করে সরকার সরে আসতে শুরু করেছে।
CBDc coin এর দাম কেমন হতে পারে?
এই কয়েন এর কার্যক্রম হবে বিটকয়েন কিংবা সাতোশি কয়েনের মতো লেনদেন করা যাবে তবে ওই ধরনের কয়েনের মতো এই বাংলাদেশের নতুন কয়েনের প্রাইস এক হবে না কারণ বিটকয়েন কিংবা সাতোশি কয়েন গুলোর দাম যেকোনো সময় বাড়তে পারে বা কমতে পারে তবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যে কয়ণটি আনা হচ্ছে এটি হবে স্টাবেল কয়েন অর্থাৎ এটি ডলারের বিপরীতে কাজ করে থাকবে যেমনটা বলা যায় এক ডলার সমান সমান একটি কয়েন।
তবে এটা বলে রাখা যায় যদি বাংলাদেশে এই কয়েনটি যাত্রা শুরু হয় এরপর থেকে কিন্তু অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিত্য নতুন নতুন কয়েন নিয়ে আসতে শুরু করবে তখন কিন্তু আমরা আরো বেশি ইনকাম করতে পারব।
অনেকে বলতে পারেন এই কয়েনটি যদি আসে এখান থেকে আমরা কত টাকা ইনকাম করতে পারব যদি এই কয়েনটি আসার পরে এয়ার্ড্রপ দেওয়া হয় তাহলে সেখান থেকে হয়তোবা যদি আপনার একটি টিম থাকে কয়েক লক্ষ টাকা ইনকাম করা যেতে পারে আবার এটি নাও হতে পারে এই কয়েনটি আসার পর যদি এয়ার্ড্রপ না দেয় তাহলে আমরা ইনকাম করতে পারব না শুধু লেনদেন করতে পারব আর যদি এয়ার্ড্রপ দেওয়া হয় তাহলে এখান থেকে হিউজ পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারব সবাই ইনশাআল্লাহ।
যদি আপনারা বাংলাদেশের এই নতুন ডিজিটাল কয়েন সম্পর্কে কিংবা বিটকয়েন বৈধতা দেওয়ার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান এখানে ক্লিক করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভিডিওটি দেখে নিন আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন। এবং এই নিয়ে আপনাদের মতামত অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।
0 মন্তব্যসমূহ