Satoshi Core কি?-Satoshi Core থেকে ফ্রিতে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা নিন সহজে

হাতের মুঠোয় একটি স্মার্টফোন থাকলে আপনি অনলাইনে মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করে ইনকাম করে নিতে পারবেন লক্ষ লক্ষ টাকা । অনলাইন থেকে ইনকামের বিষয়টি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে হয়তো আপনি বুঝতে পেরেছেন আর যদি ধারণা না থাকে তাহলে অনেকটা অবাক হওয়ার কথা । আমাদের আশেপাশে আমরা এখন অনেককেই দেখবো অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করে থাকে লাখ লাখ টাকা । এই কথাটি শোনার পর আপনার ভিতরেও একটি আগ্রহ জাগতে পারে যে আমি ওকে চাইলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবো ? অবশ্যই পারবেন অনলাইন থেকে ইনকাম করার বিষয়টি সবার জন্যই উন্মুক্ত । খুব সহজেই অনলাইন থেকে যদি আপনি ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটু ধৈর্য ধরতে হবে এবং বিশ্বস্ত সাইট খুঁজে বের করতে হবে । আমরা অনেকেই হয়তো ক্রিপ্তকারেন্সি সম্পর্কে জানি আবার অনেকেই জানিনা । ক্রিপ্তকারেন্সি মূলত অনলাইন ভিত্তিক লেনদেন করার বর্তমান সময়ের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম । ক্রিপ্টো কারেন্সী বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত একটি বিষয় এবং দিন দিন তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে । আমরা অনেকেই রয়েছি যারা বিটকয়েন এবং ডগি কয়েন এর সম্পর্কে জানি যেগুলো মূলত একটি ক্রিপ্টো কারেন্সী । আর সেগুলোর মধ্যে অন্যতম আরো একটি ক্রিপ্টো কারেন্সী হলো ইথেরিয়াম । ইথেরিয়াম এক ধরনের ক্রিপ্টো কারেন্সী যেটির মাধ্যমে আমরা বিটকয়েনের মত অনলাইন মার্কেটপ্লেসে লেনদেন করতে পারবো । দিন যত এগোচ্ছে ইথেরিয়াম এর জনপ্রিয়তার দিন দিন বেড়েই চলেছে । ইথেরিয়ামের মূল্য মার্কেটপ্লেসে আসতে আসতে বেরেই চলেছে যার কারণে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি এখন ইথেরিয়ামের উপরে অনেকটা আবির্ভাব করছে । ইথেরিয়ামের মূল্য বাড়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ইথেরিয়াম নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে NFT ও বিভিন্ন ক্রিপ্টো কারেন্সী তৈরি করে থাকে বিভিন্ন কোম্পানি । আর বিটকয়েনের পরবর্তী অবস্থান এনএফটির । এর থেকে আমরা কিন্তু বলতে পারি ইথেরিয়াম একটি উন্নত সমৃদ্ধ প্রজেক্ট । আর সেই ইথেরিয়ামকে টক্কর দিয়ে মার্কেটে নতুন ভাবে Satoshi BTCs কয়েনের আবির্ভাব হলো যার introduce থেকে আমরা জানতে পেরেছি তারা ভবিষ্যতে একটা সময়ে ইথেরিয়ামকেও পিছনে ফেলে এগিয়ে যাবে । আচ্ছা এখন আমরা যারা নতুন তারা হয়তো একটি জায়গায় ক্লিয়ার নয় আর সেটি হল এই Satoshi বিটিসিএস কয়েন আবার কি ?  Satohis BTCs কয়েন হলো এক ধরনের অনলাইন ভিত্তিক ক্রিপ্টো কারেন্সী । যার মাধ্যমে অনলাইন থেকে যেকোনো ধরনের লেনদেন সম্পূর্ণ করতে পারবো খুব সহজেই । একটি বিষয়ে আমরা কিন্তু খুবই ক্লিয়ার আর সেটি হল ভবিষ্যতে অনলাইন ভিত্তিক লেনদেন সহজ থেকে সহজতর হয়ে যাবে এবং সেখানে এটাও আশা করা যায় Core Or BTCs কয়েনের ব্যাপক ভূমিকা থাকবে । এখন আমরা জেনে নিব Core বা BTCs প্রোজেক্টে আমরা কিভাবে কাজ করবো এবং কিভাবে সেখান থেকে খুব সহজে ইনকাম করা যাবে সম্পূর্ণ ফ্রিতে । ( Satoshi Core ki )

Sidra Islamic FREE Mining App ফ্রিতে ইনকাম ৮২৮০০ টাকা করার সহজ উপায়

BTCs প্রজেক্টে কিভাবে ইনকাম করা যাবে ?

আমরা অনেকেই হয়তো পাই নেটওয়ার্ক সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানি পাই নেটওয়ার্কে আমরা যেভাবে ফ্রিতে মাইনিং এর মাধ্যমে কয়েন উপার্জন করতে পেরেছিলাম ঠিক একই ভাবে এখানেও কিন্তু আমরা মাইনিং এর অপশনটি সম্পূর্ণ ফ্রিতে পেয়ে যাব যেখানে মাইনিং করে আমরা বিটিসিএস কয়েন উপার্জন করতে পারবো । তবে পাই নেটওয়ার্কে আমরা যেভাবে কেওয়াইসি অর্থাৎ আইডেন্টি ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে মাইনিং করেছিলাম এখানেও আমাদের মাইনিং করার জন্য কেওয়াইসি অথবা আইডেন্টি ভেরিফিকেশন লাগবে । তবে সেটা আপাতত মাইনিং করার জন্য পরবর্তীতে আপনি যখন ইনকাম করবেন তখন কিন্তু আপনাকে অবশ্যই আইডেন্টি ভেরিফাই করে নিতে হবে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য । আইডেন্টি ভেরিফাই নিয়ে যখন কথা চলেই আসলো তখন যেটি না বললেই নয় আপনি যখন আপনার আইডেন্টিটি ভেরিফিকেশন করবেন তখন অবশ্যই সেটিকে আপনার এনআইডি কার্ডের সাথে মিলিয়ে করবেন আর যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনার ফ্যামিলি অর্থাৎ রিলেটিভ যার কাছে আছে তার আইডি কার্ডের মাধ্যমে করতে হবে এনআইডি কার্ডের ইনফরমেশন অনুযায়ী । তবে আরেকটি বিষয় মাথায় রাখবেন যার এন আই ডি কার্ডের মাধ্যমে আপনি ওয়েবসাইট খুলবেন তাকে অবশ্যই জীবিত ও আপনার কাছে থাকতে হবে । তার কারণ হলো কোম্পানিতে যেকোনো সময় তাদের ভেরিফিকেশন অপশন চালু করতে পারে । তো যাই হোক মাইনিং করার জন্য আপনাকে কিন্তু ততটা খাটা খাটনির প্রয়োজন হবে না জাস্ট প্রতিদিন একবার ঢুকে রিসিভ বিটিসিএস নামক অপশন আগে রেখেছিল কিন্তু বর্তমানে কিন্তু কোম্পানিটি তাদের নাম চেঞ্জ করে দিয়েছে Satoshi Core Coin । তো  receive core অপশনে ক্লিক করে কয়েন গুলো কালেক্ট করে রাখতে হবে । তবে এখানে একটি রিস্ক রয়েছে যেটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরি সেটি হল এখানে প্রতিনিয়ত ব্লক এসে জমা হয় আর যেগুলোকে আপনি মাইনিং এর মাধ্যমে রিসিভ করে থাকবেন যদি এই ব্লক গুলো ১৫০ টা জমা হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আপনার মাইনিং অপশনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবং পুনরায় রিসিভ করার পরবর্তীতে আবার মাইনিং অপশনটি চালু হবে আশা করি বিষয়টি সকলেই বুঝতে পেরেছেন । এছাড়াও আরো অন্যান্যভাবে ইনকাম করা যায় । ( satoshi mining app )

Pi network থেকে ফ্রিতে মোবাইল দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চাইলে এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখুন

গিভওয়ের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করা যায় ?

কেবলমাত্র মাইনিং করে নয় এখানে আপনারা গিভওয়ের মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন । গিভওয়ে অথবা লটারির মাধ্যমে আপনি কিন্তু এখান থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন এটি কিন্তু একটি চমৎকার বিষয় । এখানে রেফারেল এর উপর ডিপেন্ড করেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন । এখানে প্রতিদিন বাংলাদেশ সময় 6 PM , ইন্ডিয়ান সময় 5.30 PM এবং আমেরিকান সময় 8.00 PM সময়ে তারা একটি লটারির আয়োজন করে থাকে । তবে একটি জিনিস মাথায় রাখবেন রেফারেল এর মাধ্যমে Satoshi Core Coin এর পাশাপাশি ১০০ পয়েন্ট পেয়ে যাবেন প্রতিটি রেফারেন্সের জন্য । আর এই পয়েন্টগুলোর মধ্য দিয়ে আপনি কিন্তু লটারিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং লটারিতে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন । লটারির মাধ্যমে প্রতিদিন 888$ করে জিতে থাকেন পাঁচ জন , 88 ডলার করে জিতে থাকেন ৩০ জন । এছাড়াও ৮ ডলার করে জিতে থাকেন ৮৮৮ জন । 1 ডলার করে জিতে থাকেন 8888 জন । 0.1 ডলার যেতে থাকেন 20,000 জন লোক । 0.01 ডলার জিতে থাকেন 200000 জন । আপনিও চাইলে লটারিতে অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হয়ে ইনকাম করতে পারবেন । তবে মনে রাখবেন লটারি অংশগ্রহণ করার জন্য কিন্তু আপনাকে রিয়েল ভাবে রেফারেন্স করে পয়েন্ট ইনকাম করতে হবে । আর একটি স্মার্টফোনের মাধ্যমে অথবা একটি এনআইডি কার্ডের ইনফরমেশন এর বিপরীতে  সর্বোচ্চ একটি একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেন । ( Satoshi app এর কাজ কি ) 

Satoshi core কোম্পানি অন্যদের থেকে কেন সেরা ?

এই কোম্পানিটির বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে সেরা হবার এর ভিতরে কয়েকটি তুলে ধরা হলো । আপনারা জানেন বর্তমানে পৃথিবীর এক নম্বর ক্রিপ্ত এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট হচ্ছে বাইনাস । বাইনাস এর প্রতিষ্ঠাতা Changpeng Zhao । তিনি তার অফিসিয়াল টুইটার পেইজে Satoshi Core কোম্পানিকে নিয়ে টুইট করেছেন । একটা বিষয় কিন্তু আমরা শিওর এত বড় একজন লোক তো আর একটি ফেক কোম্পানিকে সাপোর্ট দিবেনা । গুণীজনরা বলে থাকেন  Binance CEO এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর সাথে Satoshi কোম্পানিটির পার্টনারশিপ রয়েছে । আপনারা হয়তো জানেন বর্তমান পৃথিবীর এক নাম্বার ধনী লোক Elon musk সেই ইলন মার্কস কে নিয়েও সাতোশি এপ্লিকেশনে কোম্পানিতে কিছুদিন আগে একটি পোস্ট করেছিল তা থেকে বুঝা যায় ইলন মার্কসও এই কোম্পানিটির সাথেও হয়তোবা জড়িত । আরো একটি তথ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরি সেটি হল বিটকয়েনের নাম হয়তো আপনারা সবাই শুনেছেন সেখানে 403 বিলিয়ন মার্কেট ক্যাপ রয়েছে সেখানে যে ইনভেস্টমেন্টরা বিনিয়োগ করেছেন তারা কিন্তু সাতোশি কোম্পানিতেও বিনিয়োগ করতে চলেছেন আর ঠিক এমনটাই জানা গিয়েছে সাতোশি কোম্পানির তথ্যের ভিত্তিতে । 

কত core coin ফ্রিতে উপার্জন করতে পারব এবং এর দাম কত হতে পারে ?

প্রথমেই বলে রাখি এটা কোন ছোট কয়েন না পৃথিবীতে প্রথম সারিতে রয়েছে বিটকয়েন এবং দ্বিতীয় সারিতে রয়েছে ইথার কয়েন । কোম্পানি সেই ইথার কয়েনকে ডুবকিয়ে এই Satoshi কোম্পানি  দ্বিতীয় পজিশনে আসার প্রস্তুতি নিয়েই এসেছে মার্কেটে । উপরেই টপ টেন এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট গুলো সম্পর্কে জেনেছেন সেখানে লিস্টিং হওয়ার জন্য কিন্তু অনেকটা যোগ্যতা থাকতে হয় । তো কোম্পানি যেহেতু টপ টেন এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট গুলোতে লিস্টিং হবে সেহেতু এই কোম্পানির ভ্যালু কত রয়েছে একটি আনুমানিক অনেক ধারণা পেতে পারেন যদি এই আর্টিকেলটি পূর্ণাঙ্গভাবে পড়েন । এই কোম্পানিটি গিভওয়ে ও রেফারেলের মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা ব্যয় করে থাকে প্রতিমাসে । সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আপনারা আর্টিকেলের সামনের দিকে পেয়ে যাবেন । যে কোম্পানিটি প্রতি মাসে গিভওয়ে এবং রেফারেলের মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা ব্যয় করতে পারে সেই কোম্পানিটির মার্কেট ক্যাপ বেশি হবে এটা ধারণা করাই যাচ্ছে । যেহেতু এই কোম্পানির মার্কেট ক্যাপ বেশি হবে সেহেতো বলা যায় এই কোম্পানির কয়েন গুলোর দাম ও বেশি হবে । যাই হোক এই Satoshi Core কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে প্রতিটা কয়েন তারা শুরুতে প্রাইস লিস্টিং করবে ৫০০ ডলার করে এবং এই কোম্পানিটি যেহেতু বলেছে ইথার প্রতিটা কয়েন এর সমপরিমাণ করে Satoshi core coin এর মূল্য রাখবে অর্থাৎ 1 Ethar coin = 1 satoshi coin । যখন প্রতিটা বিটকয়েন এর দাম ৬০ হাজার ডলার হয়ে গেছিল তখন ইথারের প্রতিটা কয়েন এর দাম হয়ে গেছিল ৪০০০ ডলার । তো আপনারা বুঝতে পারছেন বিটকয়েনের দাম যখন বেড়ে যাবে তখন এই সাতোশি কোর কয়েন এর দাম কতটা বাড়তে পারে ? সহজ কোথায় আমি আরো কম করে হিসাবটা আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম ধরুন আপনার কাছে ১০০ কোর কয়েন রয়েছে সেটার প্রাইস হল ১০০ ডলার করে তাহলে হিসাবটা চলে আসে 100×100=10,000$ বাংলা টাকায় যা চলে আসে 10 লক্ষ টাকা । এর থেকে বেশি একটি ফ্রি মাইনিং অ্যাপ থেকে আমরা আর কি আশা করতে পারেন ? সে বিষয়গুলো আপনাদের যদি জানা থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন । এই কোম্পানিটির মাধ্যমে ভবিষ্যতে আমরা অনেকেই লাখপতি হতে পারবো ইনশাআল্লাহ । 

একাউন্ট কিভাবে খুলবো ?

 

আপনি যদি একটি গাছ লাগিয়ে ফলের আশা করেন তাহলে অবশ্যই কিন্তু সর্বপ্রথম আপনাকে গাছ লাগাতে হবে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা পর্যন্ত করতে হবে । ঠিক তেমনি কিন্তু আপনি যদি এই প্রজেক্ট থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই এখানে সর্বপ্রথম একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে নিতে হবে । Satoshi অ্যাপ থেকে ইন্সটল করার জন্য এখানে ক্লিক করলেই সরাসরি গুগল প্লে স্টোরে  নিয়ে যাবে । সেখান থেকে অ্যাপসটিকে ইন্সটল করে নিবেন এবং অতঃপর ওপেন করার পর  রেজিস্টার করার জন্য এখানে আপনাকে একটি ইমেইল ব্যবহার করতে হবে এবং তারা আপনার ইমেইলে একটি কোড দিবে আর সেই কোডটির ভেরিফিকেশন করার পর অ্যাপটিকে রেজিস্টার করতে পারবেন তবে এখানে আপনাকে কিছু আইডেন্টিটি দিতে হবে । সর্বপ্রথম আপনাকে ফেইস আইডেন্টিটি দিয়ে মাইনিং অপশন চালু করতে হবে । উদাহরণস্বরূ ধরুন আপনি মাইনিং অপশনটি চালু করার সময় আলালের ফেস আইডেন্টিটি দিলেন কিন্তু কোম্পানির যখন পুনরায় ভেরিফাই করতে গেল তখন আপনি দুলালের এনআইডি কার্ডের তথ্য দিলেন তখন কিন্তু আপনি পেমেন্ট উঠাতে পারবেন না । অর্থাৎ যার ফেস আইডেন্টিটি দিবেন তার এনআইডি কার্ডের তথ্য দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে । একটু সহজ ভাবে বলতে গেলে এখানে আপনি ফেক ভাবে মাইনিং করতে পারবেন কিন্তু পেমেন্ট উঠাতে পারবেন না । এজন্য এখানে একাউন্ট খোলার সময় সকল রিয়েল তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলবেন । ( How sign-up Satoshi app )

Satoshi Core Coin এর ভবিষ্যৎ

মার্কেটে এসে কিন্তু একটি প্রজেক্ট নতুন করে জায়গা দখল করে না এজন্য তাকে কিন্তু একটি সময় নিতে হয় । সে ক্ষেত্রে আমরা যারা সেই নতুন প্রজেক্ট দিতে কর্মরত অবস্থায় থাকবো তাদেরকে অবশ্যই কিছুটা হলেও ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে । Satoshi Core Coin এর ওয়েবসাইট থেকে আমরা জানতে পেরেছি তারা ঠিক ইথেরিয়ামের মতোই মার্কেটপ্লেসে নিজেদেরকে রিপ্রেজেন্ট করবে । ইথেরিয়াম এর যেমন আলাদাভাবে নেটওয়ার্ক রয়েছে ঠিক সেম এই কোম্পানিটির আলাদা নেটওয়ার্ক রয়েছে । এক কথায় বলতে গেলে প্রজেক্টটি ইথেরিয়ামের সাথে কম্পেয়ার করে মার্কেটে চলে এসেছে । এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জাগতে পারে যে এখানে আমরা যে কয়েন গুলো পাব সেগুলো কবে এবং কিভাবে পকেটে নিতে পারব ? কোম্পানিতে যখন মার্কেটে চলে আসবে এবং তাদের বেচাকেনা চালু করবে তখন কিন্তু আমরা আমাদের কাছে থাকা কয়েনগুলো এক্সচেঞ্জ করে পকেটে টাকা নিয়ে আসতে পারবো । কোম্পানির পক্ষ থেকে পৃথিবীর সেরা পাঁচটি এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর কথা বলা হয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে প্রথমে কয়েনগুলো বাইসেল ‌ শুরু হবে । 

পাঁচটি এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর লিস্ট দেওয়া হল যেগুলোকে কোম্পানিটি রিকমেন্ড করেছে ।

1/ Binance Wallet

2/FTX Wallet

3/Coinbase wallet

4/kirakon wallet

5/Upbit wallet

আরো জেনে রাখুন এই ওয়ালেট গুলো পৃথিবীতে যত ওয়ালেট রয়েছে এগুলোর মধ্যে টপ টেন পজিশনে রয়েছে এই ওয়ালেট গুলো । 

 Satoshi Core Coin এর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে মার্কেটার বিভিন্ন কয়েন এবং এনএফটি আসবে কারণ এই Satoshi core coin এর নিজস্ব ব্লগ চেইন রয়েছে । এছাড়াও রেফারেন্সের মাধ্যমে আপনি কিন্তু টাকা ইনকাম করতে পারবেন যদিও চার থেকে পাঁচবার আমি নিজেই এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা পকেটে নিয়ে নিয়েছি । এটা কিন্তু চাইলে আপনারাও পারবেন কঠিন কোন কাজ নয় শুধুমাত্র চেষ্টার অপেক্ষা । কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে যদি আমাদের কিছু বলতে হয় তাহলে আমরা বলব এই কোম্পানিটি ইথিরিয়ামকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পারবে তবে সেটা শুধু সময়ের অপেক্ষা এবং এতে করে কিছু সময় লাগবে এটাই কিন্তু স্বাভাবিক ।