Golden Sand Token কি ?
ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটিভ যে কয়েন গুলো মার্কেটপ্লেসে চলে এসেছে বা আসতে চলেছে বর্তমান ডিজিটাল সময়ে কিন্তু সেগুলোর ব্যাপক জনপ্রিয়তা আমরা দেখতে পেয়েছি । বিটকয়েন , ইথেরিয়াম , সাতোশি কোর কয়েন , ডগি কয়েন রিলেটিভ যে কয়েন গুলো মার্কেটে রয়েছ সেগুলো কিন্তু মূলত একই ক্রিপ্টোকারেন্সির ছাতার নিচে অবস্থিত । তবে নতুন করে আমাদের মাঝে আরো একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটিভ কয়েন মার্কেটে চলে এসেছে যেটির নাম Golden sand Token আবার এটিকে বলা হয় জিএসটি কয়েন । যতগুলো মাইনিং ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন রয়েছে অর্থাৎ যেগুলো থেকে মাইনিং এর মাধ্যমে ফ্রিতে কয়েন ইনকাম করা যায় সেগুলোর মতই জিটিসি কয়েন থেকে আপনারা সম্পূর্ণ ফ্রিতে মাইনিং এর মাধ্যমে জিটিসি কয়েন ইনকাম করে নিতে পারবেন । এখন আপনারা অনেকেই এই কোম্পানির জিটিসি কয়েন ইনকাম করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন তার কারণ হলো এই কয়েনগুলো সম্পূর্ণ ফ্রিতেই আপনারা ইনকাম করতে পারবেন । আপনাদেরকে যদি আরও সহজভাবে বলি তাহলে কেবলমাত্র মাইনিং এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ ফ্রিতে ইনকাম করার আরো একটি নতুন ওয়েবসাইট চলে আসলো আমাদের মাঝে যেটার নাম GOlden Sand Token
। এটা কিন্তু আমাদের সকলের জন্য একটি সুখবর হতে পারে । তবে আরও একটি বিষয়
আমাদেরকে মাথায় রাখতে হবে সেটি হল মাইনিং এর মাধ্যমে এখন আপনি যে জিএসটি কয়েনগুলো ইনকাম করে রাখবেন সেটি কিন্তু একটি হিউজ অ্যামাউন্টে আগামীতে আপনি গনে নিতে পারবেন আপনার পকেটে । কম সময়ে কিন্তু আমরা অনলাইন থেকে ফ্রিতে ইনকাম করার সুযোগ পেয়ে থাকি আর এক্ষেত্রে সুযোগ যেহেতু পেয়েছি তাহলে ছাড়বো কেন ? ফ্রিতে ইনকাম করার একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যমে হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটিভ কয়েন গুলো । এই কয়েনটি মূলত একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির relative coin সেহেতু বলা যেতেই পারে এই জিটিসি কয়েন এর মাধ্যমে ভালো এমাউন্ট প্রফিট করতে পারবো আগামীতে । ( What is Golden Sand Token )
Golden Sand Token কিভাবে পাওয়া যাবে ?
মাইনিং এর মাধ্যমে এবং রেফারেল কমিশনারের মাধ্যমে ফ্রিতে কিছু জিএসটি কয়েন অ্যাওয়ার্ড পেয়ে যাবো । এই কয়েন গুলো ইনকাম করার জন্য আমাদের কিন্তু দিনের পর দিন এবং রাতের পর রাত পরিশ্রম করতে হবে না । একটি নিদৃষ্ট সময় পর অর্থাৎ 24 ঘণ্টা পর পর এখানে মাইনিং করার সুযোগ পাবেন । এবং মাইনিং করার জন্য রিওয়ার্ড হিসেবে 10 GST হ্যাশ পাওয়ার পেয়ে যাবেন প্রতিবার মাইনিং করার বিনিময়ে । যে পাওয়ারটা অন্য মাইনিং এপ বা ওয়েবসাইট শুরুতে এতটা পাওয়ার দিতে পারে না । এছাড়াও আরো একদিন মজার বিষয় হচ্ছে আপনি যদি অ্যাকাউন্ট খোলার পর ভেরিফাই করে মাইনিং করে যান তাহলে প্রতিদিন 440 কয়েন এবং আপনার হ্যাশ পাওয়ার বেরে যাবে 20 GST হরতাল পাওয়ারে । অর্থাৎ অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই করার জন্য সবকিছু ডাবল করে পাবেন । এছাড়াও এখানে আপনারা রেফারেল কমিশনের মাধ্যমে রিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন তবে হতে করে আপনার মাইনিং স্পিড বাড়াতে পারবেন বা ডিরেক্ট কয়েন নিয়ে নিতে পারে । আপনার রেফারেল লিংক দিয়ে যদি কেউ একাউন্ট ভেরিফাই করে ইনকাম শুরু করে তাহলে তার ইনকামের ৭%
আপনি পেয়ে যাবেন । অর্থাৎ প্রতিদিন যদি সেই মাইনিং করে তাহলে প্রতিদিন
আপনি তার মোট ইনকামের 7 পার্সেন্ট পেয়ে যাবেন । এটা দেওয়া হয়ে থাকে কোম্পানির
পক্ষ থেকে । তবে বরাবরের মতোই যে বিষয়টি বলে থাকি একটি এনআইডি কার্ড এর
বিপরীতে এবং একটি স্মার্টফোনে একটি অ্যাকাউন্টের বেশি একাউন্ট খোলা যাবে না
। কোম্পানিটিতে অন্যান্য কোন মাধ্যমে কয়েন ফ্রিতে পাওয়া যাবে না তবে এক্ষেত্রে আমাদেরকে খুবই সচেতন করতে হবে । রেফারেল এবং মাইনিং করে আমরা যে কয়েনগুলো ইনকাম করব সেগুলো মূলত দুইটি ভেরিয়েন্টে জমা হবে একটি হলো ভেরিফাইড কয়েন এবং অপরটি হলো আন ভেরিফাইড কয়েন । আপনি আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই করার পরে যে কয়েনগুলো ইনকাম করবেন সেগুলো ভেরিফাই পয়েন্ট হিসেবে আপনার একাউন্টে যুক্ত হতে হবে । এই মাধ্যমে যে কয়েন গুলো ইনকাম করবেন সেগুলো মূলত ভেরিফাইড কয়েন । এবং আপনি যখন আপনার একাউন্টটিকে ভেরিফাই করবেন না এবং মাইনিং করে ইনকাম করে কয়েন উপার্জন করবেন সেই কয়েন গুলো মূলত আন ভেরিফাইড কয়েন । ( Golden sand token কিভাবে পাওয়া যাবে )
কোম্পানিটিতে কারা কাজ করতে পারবে এবং কত দিনে পেমেন্ট নিতে পারবে ?
এই কোম্পানিটিতে কাজ করার জন্য ততটা বেশি শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হবে না । তবে শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলেও যে যোগ্যতাটি আপনার মধ্যে থাকতে হবে সেটাই হচ্ছে ধৈর্য ধরার যোগ্যতা । ইতিমধ্যেই আমরা সকলেই কিন্তু জানি জিএসটি কোম্পানিটি একেবারে নতুন একটি কোম্পানি । আর নতুন হওয়ার কারণে মার্কেটপ্লেসে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে প্রতিটা কোম্পানির পাশাপাশি এই কোম্পানিটির ও অনেকটা সময় লেগে যাবে । তার কারণ হলো আজকে আসলেই যে কালকে মার্কেটে জায়গা করে নিবে এমনটা কিন্তু হয় না । আর এজন্যই আপনাকে আমাকে এখানে লেগে থাকতে হবে যে কয়দিন পর্যন্ত কোম্পানিটি পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম নিয়ে মার্কেটে না আসতে পাড়ছে । আর যদি ধৈর্য না ধরতে পারি তাহলে আমরা কিন্তু থেমে থাকবো এবং কোম্পানিটি একটা সময় এগিয়ে যাবে এক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বো আমরাই । তাছাড়া আমি মনে করি এখানে কেবলমাত্র মাইনিং করার জন্য আপনার সর্বোচ্চ প্রতিটি 10 সেকেন্ড এর মত সময় লাগবে । আমরা সকলেই হয়তো কম বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি তাদের ক্ষেত্রে ১০ সেকেন্ড আসলে কিছুই নয় যদি আপনার মধ্যে কাজ করার মন মানসিকতা থেকে থাকে । আর যদি আপনার মধ্যে মন-মানসিকতা না থাকে তাহলে এক সেকেন্ড কাজ করা আপনার পক্ষে অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে তবে সেটি আপনার উপরেই ডিপেন্ড করবে । এদের মধ্যে আবার অনেকেই ভেবে নিতে পারেন যে কোম্পানিটি তো একদিন মার্কেটে আসবে এখানে প্রতিদিন ১০ সেকেন্ড কাজ করে অর্থাৎ মাইনিং
করাটা কঠিন কিছু নয় , ঠিক তাদের জন্যই জিএসটি কোম্পানিটি একটা সময় বিশাল
ইনকামের দরজা খুলে দিতে পারে । আর যারা কাজ না করে এখনই পেমেন্ট নিয়ে চিন্তাভাবনা
করছেন তাদের জন্য এই কোম্পানিটি সাকসেস বয়ে আনতে পারবে না বললেই চলে ।
তার কারণ হলো ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন এটি সম্পূর্ণ একটি নতুন কোম্পানি এবং মার্কেটে এসে তাদের ব্যবসা চালু করতে অনেকটা সময় লাগবে । সেক্ষেত্রে আপনাদেরকে আপাতত সময়ের কাজ চালিয়ে যেতে হবে চালু করলে আপনারা কয়েনগুলো এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে আপনার টাকা গুলো গনে বুঝে আপনার পকেটে নিয়ে নিতে পারেন । আশা করি বিষয়গুলো সকলেই বুঝতে পেরেছি ।
Golden sand কোম্পানিতে কিভাবে একাউন্ট ক্রিয়েট করব ?
জিএসটি কোম্পানিটিতে একাউন্ট ক্রিয়েট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন । ক্লিক করার সাথে সাথে আপনাদেরকে জিএসটি কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হবে । সেখানে আপনাদেরকে একটি ইউজার নেম , ইমেইল অ্যাড্রেস এবং পাসওয়ার্ড রিসেট করে রেজিস্টার করে নিতে হবে । রেজিস্টার হওয়ার সাথে সাথে এখানে আপনি যে ইমেইল এড্রেসটি ব্যবহার করেছেন সেই ইমেইল এড্রেসটিতে আপনার সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট চলে যাবে অর্থাৎ দেখেন আপনি কি ইউজারনেম ব্যবহার করেছেন এবং কি পাসওয়ার্ড
চয়েস করেছেন । তবে এখানে আপনাকে একটি বিষয়ে খুবই ভালোভাবে কেয়ার থাকতে
হবে সেটি হল । আপনি এখানে যে নাম এবং email ব্যবহার করবেন অবশ্যই আপনার
আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের অনুযায়ী হয় । এখানে কিন্তু অনেকটা বুঝার কিছু রয়েছে । সেটি হল অনলাইন
জগতে যা করবেন তা খুব ভেবে চিন্তে করতে হয় । তার কারণ হলো ধরুন আপনি
জিএসটি কোম্পানিটিতে আপনার আইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী না দিয়ে আপনার মন
গড়া তথ্য দিলেন এবং কন্টিনিউ আপনার কাজ চালিয়ে গেলেন । একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর কোম্পানিটি যখন আইডেন্টিফাই করে পেমেন্ট দিবে তখন কিন্তু আমি সঠিকভাবে কাজ করার পরেও পেমেন্ট নিতে পারবেন না । এক্ষেত্রে আমাদেরকে প্রথমে অ্যাকাউন্টটি খোলার সময় এই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোর সাথে মিল রেখে একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে । এখানে সকলকেই একটু সচেতনতার সাথে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে । এখন ধরো না আপনার কাছে এনআইডি কার্ড বা পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স কিছুই নেই তাহলে আপনি কিভাবে কাজ শুরু করবেন ? এখানে হতাশ হওয়ার কিছু নেই আপনার ফ্যামিলি বা রিলেটিভ কারো যদি এনআইডি
কার্ড বা পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে থাকে তাহলে তার মাধ্যমেও
আপনি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন । তবে চেষ্টা করবেন তিনি যেন অবশ্যই আপনার
কাছের এবং বিশ্বস্ত লোক হয় তাকে অবশ্যই জীবিত হতে হবে । এই তথ্যগুলো
জেনে বুঝে আপনারা যদি সঠিকভাবে এগোতে পারেন তাহলে কোম্পানিটির হাত ধরে
উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারবেন বলে ধারণা করা যায় । তবে এখানে আপনাকে যে
বিষয়টি মনে রাখতে হবে সেটি হলো ফেক তথ্য ব্যবহার করে কাজ করতে পারবেন
কিন্তু পেমেন্ট নিতে পারবেন না । আর এই নিয়মগুলো মেনে কাজ করতে থাকেন তাহলে একটা সময় সবাই হিউজ পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে । ( golden sand token kyc verification )
0 মন্তব্যসমূহ