Join Our Telegram channel! name='keywords'/> ডিজিটাল মার্কেটিং কি?-ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব?-ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?-ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব?-ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z

বর্তমান ডিজিটাল যুগে জনপ্রিয় একটি আলোচ্য বিষয় হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। পৃথিবীর বড় বড় দেশগুলোতে যেমন ইউএসএ , কানাডা সহ আরো বিভিন্ন দেশগুলোতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুবই ভালো পরিচিতি রয়েছে । তবে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম কিন্তু দিন দিন পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে । তার অন্যতম একটি কারণ হলো মানুষ এটিকে খুব সহজে বেছে নিতে পারছে নিজেদের মন মতো করে । দিন দিন ইন্টারনেটের প্রসারতা হওয়ার কারণে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্টগুলোকে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতাভুক্ত করতে পেরেছে । তাছাড়া প্রায় প্রতিটা মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে আর যাদের কাছে তাদের প্রোডাক্টগুলোকে খুব সহজেই পরিচিত করানো যায় । আর এই কারণেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রসারতা তৈরি করার জন্য বেশিদিন সময় লাগে নি । অনলাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে মানুষের কাছে বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে থাকে যার কারণে মূলত এটাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে । বর্তমান ডিজিটাল সময়ে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রবণতা প্রায় প্রতিটা মানুষের ক্ষেত্রে কিন্তু দেখা যায় । ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে মানুষ এখন ওতপ্রুতভাবে জড়িত । এই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে কৌশল ঘাটিয়ে অনেকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে মাসে ২ লক্ষ বা লক্ষ বা তারও বেশি ইনকাম করে থাকে । অনেককেই আমরা দেখতে পেয়ে থাকি যারা মার্কেটিং পড়াশোনা শেষ করার পরে বিভিন্ন কোম্পানিতে মার্কেটিং এর কাজ করে থাকে । ডিজিটাল মার্কেটিং এর বর্তমান যে পরিস্থিতি রয়েছে কিছুদিন পর এর অবস্থান আরো অনেকগুন বৃদ্ধি ভাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে । সাধারণত আমরা যদি এখন কিছু বিক্রি করার চিন্তাভাবনা করি তাহলে সর্বপ্রথমেই আমাদের মাথায় চলে আসে অনলাইনে বিক্রি করার কথা । আবার আমরা অনেকেই বিভিন্ন কোম্পানিতে যুক্ত রয়েছি যে কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলোকে মার্কেটে সেল করে থাকি । এগুলোকেও মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে । অর্থাৎ ধরুন আমার কাছে কিছু পণ্য রয়েছে সেই পণ্যগুলোকে বিভিন্ন মাধ্যমে আমি মার্কেটপ্লেসে সেল দিয়ে দিলাম , এগুলোই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং । এখন অনলাইন থেকে কেনাবেচা সেগুলো মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যেই রয়েছে । আবার অন্যের পণ্য আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিক্রি করে দিলেন , অর্থাৎ সবগুলোকে মিলিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে । বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটিং গুলোর মধ্যে রয়েছে amazon , Ali Express , Wallcart , Evay , Click Bank , Them Forest , Flipkart সহ আরো বড় বড় এবং জনপ্রিয় ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে বা আগামীতে আসতে চলেছে । ( ডিজিটাল মার্কেটিং A to z )


আরো পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে এখনই এখানে ক্লিক করে সবগুলো আর্টিকেল দেখে কাজ শিখে টাকা ইনকাম করতে পারেন কাজ করে



ডিজিটাল মার্কেটিংঢ় কি?-ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব?-ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z



ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে কি বুঝায় ?


ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি মার্কেট প্লেস যেখানে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী বিভিন্ন মাধ্যমে বিক্রি করা যায় । আরো সহজভাবে বলতে গেলে যতগুলো অনলাইন ভিত্তিক ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলো রয়েছে এবং তার সেগুলো থেকে যে বেচাকেনা হচ্ছে সেগুলো মিলেই  হলো ডিজিটাল মার্কেটিং । ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কিভাবে কাজ করা হয় সেটা এই শব্দের মধ্যেই রয়েছে । ডিজিটাল মার্কেটিং দুইটি শব্দের সমন্বয় গঠিত যার একটি হচ্ছে ডিজিটাল এবং অন্যটি হচ্ছে মার্কেটিং । এখানে ডিজিটাল বলতে বোঝানো হয়েছে আপনাকে যেকোনো একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এর প্রয়োজন হবে এবং মার্কেটিং বলতে বুঝানো হয়েছে তাদের পণ্যগুলোকে মার্কেটে বেচাকেনা করা । সহজ ভাষায় বলতে গেলে ইন্টারনেট কানেকশন রেখে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে বেচাকেনার যে মাধ্যম তৈরি হয়ে থাকে সেটাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয় । প্রযুক্তির উন্নতির ফলে আপনারা স্মার্টফোন , ল্যাপটপ , ট্যাবলেট ইত্যাদির মাধ্যমেও কিন্তু এই কাজগুলো করতে পারবেন । ডিজিটাল মার্কেট প্লেসে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে কিন্তু অনলাইন জগতে প্রবেশ করতেই হবে । আপনি যে প্রোডাক্টগুলো বিক্রি করতে চাচ্ছেন সর্ব প্রথম সে প্রোডাক্টগুলোর জনপ্রিয়তা মার্কেট প্লেসে বাড়াতে হবে । বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্টগুলোকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কেনা বেচা করে থাকে । এছাড়াও অনলাইন থেকে বেচাকেনার যে প্ল্যাটফর্ম গুলো রয়েছে সেগুলো মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে পড়ে । মূলতো ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বুঝায় বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির প্রোডাক্টগুলোকে যখন অন্য কেউ মার্কেট প্লেসে সেল করে । পরিশেষে বলা যেতে পারে যে কোন পণ্যের গুণগত মান বা দিকগুলো কাস্টমারদের সামনে তুলে ধরে বিক্রি করার মাধ্যমকে মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে । আর এই মাধ্যমটিকে যদি আপনি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে করে থাকেন তাহলে কিন্তু সেটিকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য  বেশ কিছু অনলাইন ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য কেনাবেচা হয়ে থাকে । সেগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু প্লাটফর্ম নিয়ে আপনাদের মাঝে আলোচনা করা হলো । ( ডিজিটাল মার্কেটিং কি ? )


সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম


১ / সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব । সেখানে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট সম্পর্কে আলোচনা করতে পারবেন । আর এই আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রোডাক্টগুলোর ভালো দিক এবং মন্দ দিক সাধারন মানুষের নিকট তুলে ধরার মাধ্যমে প্রোডাক্টের পরিচিতি লাভ করানো যায় । এখানে আপনি বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়েও কাজ করতে পারবেন । এছাড়াও থাকছে স্পন্সর হিসেবে বিভিন্ন প্রোডাক্টের উপর ভিডিও তৈরি করার সুযোগ যেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন প্রচুর পরিমাণে টাকা । ( ইউটিউব মার্কেটিং কিভাবে করে )

২ / সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর মধ্যে অন্যতম আরো একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল ফেসবুকটুইটার । ফেসবুকে কেউ পার্সোনাল একাউন্ট ক্রিয়েট করে আবার কেউ ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ফেসবুক টুলস ব্যবহার করে থাকে । সেখানেও আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সম্পর্কে জনসাধারণের কাছে তুলে ধরতে পারবেন । ফেসবুকে বিজনেস টুলস ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করার মাধ্যমে সেখানে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো রিভিউ করে সেল করার মাধ্যমেও আপনি কিন্তু টাকা ইনকাম করতে পারবেন । ধরুন আপনি ওয়েবসাইটের জন্য একটি আর্টিকেল লিখলেন বা ফেসবুকের জন্য একটি পোস্ট তৈরি করলেন । আপনি যে প্রোডাক্টটির সম্পর্কে রিভিউ বা পোস্ট লিখবেন সেটার এফিলিয়েট লিংক নিচে দিয়ে দিলেন , এখন এই লিংকে ক্লিক করে যখন কেউ কেনাকাটা করবে ঠিক তখনই একটি নির্ধারিত পরিমাণ কমিশন পেয়ে যাবেন । আর এভাবে আপনার লিংক থেকে যত বেশি কেনাকাটা হবে আপনি ঠিক তত বেশিই ইনকাম করতে পারবেন । তবে মনে রাখবেন সবার আগেই আপনাকে এফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন হতে হবে । আর এই এফিলিয়েট প্রোগ্রামে সব কোম্পানিতে ফ্রিতে জয়েন হওয়া যায় । ( ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল )


 

টুইটার , টেলিগ্রাম , লিংকেডিন , প্রিন্টারেস্ট সহ আরো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে ইতিমধ্যেই আমরা এগুলোর সাহায্যে ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকি আবার অনেকেই হয়তো এখন পর্যন্ত এর ব্যবহার সম্পর্কে জানি না ‌। বিশাল কমিউনিটি সামাজিক সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে থাকার কারণে সেখানে অনলাইন ভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার জন্য বেশি দিন সময় লাগেনি । যতদিন যাচ্ছে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বেড়েই যাচ্ছে । সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে একাউন্ট ক্রিয়েট করে জনসাধারণের কাছে আপনি আপনার প্রোডাক্টগুলোকে তুলে ধরতে পারেন ।  


কন্টেন্ট রাইটিং


ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম আরো একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হলো কন্টেন্ট রাইটিং । সেখানে মূলত লেখালেখির মাধ্যমে কন্টেন্ট তৈরি করা হয় । বর্তমান সময়ে এর প্রাধান্য অনেক মানুষের মধ্যেই দেখা যায় । কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট গুলোর গুনাগুত মান  সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটারদেরকে হায়ার করে থাকে । এছাড়াও তারা তাদের কোম্পানিতে কন্টেন্ট রাইটিং করার জন্য বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটারদেরকে নিয়োগ করে থাকে তাদের প্রোডাক্টগুলোর গুণগত মান সবার সামনে তুলে ধরার জন্য । এখন আপনাদের মনে একটি প্রশ্ন থাকতে পারে তারা এই কনটেন্ট রাইটিংগুলো কোথায় তৈরি করে । বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটাররা যে কোম্পানিগুলোতে জব করে তারা সেই কোম্পানির নিজস্ব ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট গুলো ক্রিয়েট করে । আর তাদের কন্টেন্ট গুলোর মাধ্যমে সাধারণ মানুষ পণ্য সামগ্রী সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ করে এবং তাদের প্রয়োজনে অর্ডার করে থাকে । এই সেম কাজগুলো আবার অনেকে নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে লেখালেখি করে টাকা উপার্জন করে থাকে । যেমন google এডসেন্স থেকে প্রোডাক্টের এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে , স্পন্সর ও ইত্যাদির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে থাকে । ( content writing for digital marketing examples )


এফিলিয়েট মার্কেটিং


বর্তমান সময়ের অন্যতম আরো একটি জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হল এফিলিয়েট মার্কেটিং । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অন্য যে কোন কোম্পানির প্রোডাক্টগুলোকে বিক্রি করে দিবেন । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কিন্তু সবসময় কাজ করতে হয় না । আরেকটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার কিন্তু পার্সোনাল ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে । যে মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি অন্যান্য কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলোকে প্রোমোট করবেন সেগুলো হল ( পার্সোনাল ওয়েবসাইট , ইউটিউব , tiktok account , Facebook ) এছাড়াও আরো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে ইনকাম করার একটি ইন্টারেস্টিং মাধ্যম । আর এই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কিন্তু প্রমোট করার বিনিময়ে ইনকাম করে নিচ্ছে বিপুল পরিমাণ টাকা অনেকেই । ( অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় )

এই প্ল্যাটফর্ম গুলো ছাড়াও আরো অনেক অনেক অনলাইন ভিত্তিক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখান থেকে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করে নিতে পারবেন প্রচুর পরিমাণ টাকা সম্পূর্ণ ফ্রিতে কেবলমাত্র কৌশল খাঁটিয়ে । তবে একটি কথা আপনাকে প্রথমে বলে রাখি ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্ঞান ধারণা থাকতে হবে । তার কারণ হলো আপনি যদি প্রোডাক্ট গুলোকে জনসাধারণের কাছে ভালোভাবে প্রকাশ করতে না পারেন তাহলে কিন্তু প্রোডাক্টগুলোকে সেল করা অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে । আর এই প্লাটফর্ম গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন না যদি ধারণা বা অভিজ্ঞতাকে কাজে না লাগান । ( অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়েবসাইট )


ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কি কি প্রয়োজন ?

ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই সংযোগের । যেহেতু এখানে ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই  সংযোগ ব্যবহার করতে হবে সেহেতু খুব সহজে বলা যেতে পারে একটি স্মার্টফোন , ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এর প্রয়োজন হবে । কেবলমাত্র ডিভাইস এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে যে আপনি ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করতে পারবেন এমনটা কিন্তু নয় । এখানে আপনাকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট গুলোকে মানুষের সম্মুখে মানসম্মতভাবে তুলে ধরতে হবে ‌। অর্থাৎ আপনার কনটেন্ট বা পোস্টগুলো দেখে মানুষ যেন আকর্ষিত হয় । সর্বপ্রথম আপনাকে কাজের মাধ্যমে মানুষের বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হবে । আপনি যত বেশি প্রডাক্ট গুলোকে নিয়ে ভাল ভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা গুলোর ধারণা দিয়ে কন্টেন্ট বা পোস্ট তৈরি করবেন তত বেশি মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে বা সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ভিজিট করবে । আর ঠিক তত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে এবং সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন এছাড়াও আরো অন্যান্যভাবেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
( digital marketing guideline )

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা


বাস্তব জগতে আমরা যখন কোন পণ্য ক্রয় করতে যাই তখন কিন্তু আমাদেরকে সরাসরি মার্কেটে গিয়ে দোকানে দোকানে ঘুরে পণ্যের গুণগত মান যাচাই করতে হয় এবং আমাদের প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টগুলোকে খুঁজে বের করতে হয় । কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারণে গ্রাহক এসব সুবিধা গুলো ঘরে বসেই পেয়ে যায় যে কারণে অনেক সময় বেঁচে যায় যে কারণে এই অনলাইন শপিং গুলো এতটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে । এক্ষেত্রে গ্রাহককে বাজারে যেতে হচ্ছে না গ্রাহক ঘরে বসেই তার প্রয়োজনীয় যে কোন পণ্য সামগ্রী হাতের মুঠোয় পেয়ে যায় । ( advantages and disadvantages of digital marketing )


ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে উপরে আপনাদেরকে প্রাথমিক ধারণা গুলো দেওয়া হয়েছে । এছাড়াও যদি আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আরো কিছু জানতে চান তাহলে বরাবরের মতো নিয়মিতভাবেই কমেন্ট করে জানান এবং আপনাদের কমেন্টের উপর ভিত্তি করেই আমরা আর্টিকেল তৈরি করবো ইনশাআল্লাহ । 


আরো আপডেট জানতে এখানে ক্লিক করে টেলিগ্রাম চ্যানেলে জয়েন করুন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ