একটা শিশু যখন আল্লায় দিলে জন্ম নেয় তখনই কিন্তু সে যুবক হয়ে যায় না আস্তে আস্তে করে সময়ের সাথে সাথে সে বেড়ে ওঠে একটা সময় সেই শিশুটি যুবক হয় আর যুবক বয়সে তো সবকিছু এসে থাকে শরীরে আর তখন সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে কিন্তু অর্থসহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় কাজগুলো করে নেওয়া যায় এ বিষয়টা যারা বোঝেন না তারাই আসলে ব্যর্থ মানুষ।
বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন অনলাইনে আসব মোবাইল দিয়ে ক্লিক করব ঠুস কইরা টাকা নিয়ে চলে আসব এরকম ভাবলে কখনোই আসলে টাকা ইনকাম করা সম্ভব না কারণ সব কিছুরই রয়েছে একটা নিয়ম আপনি যখনই ওই নিয়মটা কে ফলো না করে এগোতে যাবেন তখনই আপনি বারবার হোঁচট খাবেন এবং একটা সময় আপনি হোঁচট খেয়ে পড়ে যাবেন আর উঠতে পারবেন না।
কিন্তু আপনি যদি সঠিক গাইডলাইন মেনে সঠিক কোম্পানিকে চিনে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন তাহলে হোঁচট খাবেন ঠিকই কিন্তু একটা সময় ঠিকই দাঁড়িয়ে যেতে পারবেন এটা হল গিয়া মূল বিষয় কারণ পরিশ্রম ও জ্ঞান কখনো আপনার সাথে প্রতারণা করবে না।
২০১৮ সালের দিকে পৃথিবীজুড়ে আবির্ভাব হয় নতুন একটি কোম্পানির অর্থাৎ আমি বুঝাতে চাচ্ছি এই ক্যাটাগরিতে নতুন সেই কোম্পানিটির নাম হচ্ছে পাই নেটওয়ার্ক যদিও এখানে বেশিরভাগ মানুষই কাজ করেননি কারণ প্রথম যেহেতু এসেছে কোম্পানি টাকে বিশ্বাস করবে কে তাই না যাইহোক চার বছর হতে চলল এই কোম্পানির এখন তো এই কোম্পানিতে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য সবাই উন্মুখ হয়ে আছে কারণ এই কোম্পানির সকল কাজ কমপ্লিট ভাবে করতে পেরেছে এজন্য এই কোম্পানির প্রতি মানুষের আস্থাও হয়েছে অনেক কিন্তু পিছনে ফেলে আসা যে দিনগুলো ফেলে রেখে এসেছে সেগুলো তো আর ফিরে পাওয়া যাবে না এই জন্য এখন ইনকাম হবে কম যাইহোক এই কোম্পানি দেখাদেখি আরও বেশ অনেক কোম্পানি অনলাইনের দুনিয়ায় এসেছে তবে এদের ভিতর বেশিরভাগই ফেক।
এ কথাটি শুনে হয়তোবা আবার অনেকে অবাক হতে পারেন ভাই যে জাগায় ভালো কিছু রয়েছে সে জাগায় তো মন্দ জিনিস থাকবেই এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই যাইহোক এখন কথা হচ্ছে এই পাই নেটওয়ার্কের দেখা দেখি এখন যদি আপনারা google এ কিংবা প্লে স্টোরে বা অ্যাপ স্টোরে সার্চ করেন নিউমার্নিং অ্যাপ লিখে তাহলে হাজার হাজার কিংবা লক্ষ লক্ষ এপ্লিকেশন পাবেন এদের ভিতরে ওই যে বললাম শতকরা হিসাব করতে গেলে 95.00% হচ্ছে ফেক আর ওই যে যতটুক বাকি রয়েছে ওইটি হলো রিয়েল এখন কথা হচ্ছে ওই রিয়েল কোম্পানিটিকে চিনে বের করার মত মস্তিষ্ক তো মাথায় থাকতে হবে তাই না।
এ কারণে মানুষ অনলাইনকে ভুল বুঝে চলে যায় বেশি তবে একবারও ভাবে না যে এর ভিতরে কিন্তু লুকিয়ে আছে ভালো কোম্পানি কারণ বড় মাছ কখনো পানির উপরের দিকে থাকে না একেবারে মাটির নিচ সাথে গিয়ে থাকে এটা যদি বুঝতে না পারা যায় তাহলে বড় মাছ আপনি ধরবেন কিভাবে আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন এজন্য বড় কোম্পানি থেকে বেশি প্রফিট অর্জন করতে গেলে সময় দিতে হয় আর নিয়ম মেনে কাজ করতে হয় আশা করি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছেন।
যাইহোক এই পথ চলায় ও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এখন Crypto currency জগত বিশেষজ্ঞরা বলতেছেন আগামী কয়েক বছরে ভিতরে Crypto currency মাতাবে পুরো দুনিয়া কারণ ইতিপূর্বে আপনারা জানেন বেশিরভাগ দেশগুলোতে সরকারিভাবে এই Crypto currency গুলোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে আবার অনেক দেশে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে কারণ হচ্ছে চাহিদা কতটুকু বেড়েছে সেটার বলার অপেক্ষা রাখে না যাই হোক এখন কথা হচ্ছে আমরা আর একটু সামনে বাড়ি সাতোশি নামে একটি কোম্পানি হঠাৎ করে এসে গেল অনলাইনের দুনিয়ায় যদিও এই কোম্পানির কার্যক্রম বা প্লান শুরু হয় আজ থেকে আরও পাঁচ বছর আগে যাই হোক তাদের মাইনিং সিস্টেম যে চালু করা হয়েছে সেটি কিন্তু বেশিদিন হয়নি এক থেকে দুই বছরের মত হবে মোবাইলের অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে উন্মুক্ত করে দেয় এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ।
এরপর বুঝে হোক আর না বুঝে হোক যারা শুরুর দিকে এখানে মাইনিং শুরু করেন তারাই এখন কোটিপতি আশ্চর্য হচ্ছেন আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই আপনি ঠিকই শুনেছেন তারা এখন কোটিপতি কারণ হচ্ছে এই কয়েন গুলো প্রাইস যদি আপনারা শুনেন তাহলে তো কপালে চোখ উঠে যাওয়ার মত এবার আসি মূল টপিকে এই সাতোশি অ্যাপ্লিকেশন টি যখন আসে তখন ওই যে বললাম অবিশ্বাসের এই দুনিয়ার কারণে বেশিরভাগ মানুষই এটা থেকে দূরে সরে গিয়েছেন আর যারা বুঝে হোক বা না বুঝে হোক এখানে একাউন্ট খুলে মাইনিংটা চালিয়ে দিয়েছেন তারাই এখন কোটিপতি পরে অবশ্য আস্তে আস্তে করে এই কোম্পানির জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় আকাশ ছোঁয়া।
আমি নিজেও এই অ্যাপ্লিকেশন টাকে ফেক ভেবে বেশ কিছুদিন কাজ করিনি পরে যখন স্টাডি করলাম তখন দেখতে পেলাম এই কোম্পানিটি অনেক বড় আর এই কোম্পানির আরেকটি মূল আকর্ষণের বিষয় হচ্ছে এই কোম্পানি প্রতিদিন giveaway দিত আর রেফার করলে তো সাথে সাথে কমিশন দিয়ে দিত এখানে তারা প্রতি মাসে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে শুধুমাত্র রেফারেল কমিশন দেওয়ার মাধ্যমে বুঝতে পারলাম এই কোম্পানি যেহেতু প্রোমোশনের পিছনে এত টাকা বা এত ডলার খরচ করতাছে সেহেতু এই কোম্পানিটি অবশ্যই ভালো বা রিয়েল হবে কারণ এই কোম্পানি যেই টাকাগুলো খরচ করতাছে এগুলো তো রিয়েল ভাবে ব্যবসা না করলে কখনো উঠে আসবে না।
যাই হোক এই চিন্তাধারা থেকে আল্লাহ দিলে যে কথা সেই কাজ নেমে পড়লাম এই এপ্লিকেশন টা নিয়ে কাজ করা আস্তে আস্তে করে হাজার খানেকের মত রেফারেল হয়ে গেল আমি নিজেও কাজ করতে থাকলাম একের পর এক ইউটিউব চ্যানেলে আপডেট দিতে থাকলাম এই ওয়েবসাইটে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন আর্টিকেল সাতোশি কোম্পানি নিয়ে পাবলিশ করলাম যতদিন পার হল ততই যেন এই কোম্পানিটির জনপ্রিয়তা বেড়ে গেল দুনিয়া জোরে।
এখন এই কোম্পানির রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পৃথিবী জুড়ে এখন এই কোম্পানিকে চিনেন না অনলাইনে কাজ করেন এরকম মানুষ আসলে খুঁজে পাওয়া মুশকিল কারণ সবাই এখনই সাতোশি অ্যাপ্লিকেশনটি চিনে থাকেন বলতে গেলে শতকরা হিসেবে যারা অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য আসেন তাদের ভিতরে ৯৬.% মানুষ এই অ্যাপটি ব্যবহার করেন।
এখন কথা হচ্ছে এখানে শুধু কাজ করলে তো হবে না এখান থেকে পেমেন্ট নেওয়া চিন্তা করতে হবে যাই হোক এই কোম্পানি আস্তে আস্তে করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠতে থাকলো এরপর তারা নিয়ে আসলো টেস্টনেট মানুষের মাঝে আরো আগ্রহ বেড়ে গেল এই কোম্পানির প্রতি এরপর যদিও মাঝখানে তারা সঠিক সময় মেন নেট আনতে পারেনি এরপর একটু ডিলে করে তারা কিন্তু সেই মেইন নেট এসে গেল হুট করে এটা দেখে কিন্তু অনেকেই আশ্চর্যজনক ভাবে এই কোম্পানির প্রতি আরো বেশি বিশ্বাসী হয়ে উঠলেন তবে লাভ কি ওই যে আগে সময়টা পার করে এসেছেন অবহেলা করে এখন আর বেশি বিশ্বাস করলেও লাভ নাই যারা একাউন্ট খুলেননি তারা দুর্ভাগা আর যারা কাজ করে যাচ্ছেন এখন তারা তো এখন সোনায় সোহাগা।
যাই হোক আপনারা জেনে খুশি হবেন এই কোম্পানির দুইটা এক্সচেঞ্জ Swap রিলেটিভ ওয়েবসাইট নিয়ে এসেছে একটি নাম হচ্ছে আইসক্রিম Swap যেটি আমি ইতি পূর্বে দিয়েছি রিভিউ আপনারা চাইলে এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন আরেকটি নাম হচ্ছে Shadow swap এর মাধ্যমে আপনারা Crypto currency buy and sell করার পাশাপাশি এনএফটি Buy and Sell করেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
NFT কথা শুনে মনে হয়ে গেল ওপেন শির কথা কারণ এনএফটি মার্কেট পেলেসের আদলে গড়ে ওঠা এই ওয়েবসাইটটি হচ্ছে পৃথিবীর সেরা যেটি আমরা অনেকেই জানি তবে এবার সেই ওপেন সিকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে চায় আমাদের সাতোশি কোম্পানি এ জন্য তারা নিয়ে এসেছে Shadow swap নামে একটি ওয়েবসাইট এখানে আপনারা করতে পারবেন ওপেন সি ওয়েবসাইটের মত সকল কাজ।
যাই হোক আপনারা Shadow swap ওয়েবসাইটে কিভাবে আপনারা Coin বা NFTs এক্সচেঞ্জ করবেন সে বিষয়ে নিয়ে আরো পূর্ণাঙ্গভাবে জানার জন্য আপনারা ইউটিউব চ্যানেল থেকে এই ভিডিওটি দেখে নিন ভিডিওটি দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন আর হ্যাঁ এই কোম্পানি নিয়ে আগামীতে কোন ধরনের আর্টিকেল চান সে নিয়ে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। এই ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে আপনারা সাতোশি Shadow swap ওয়েব সাইটের লিংকও পেয়ে যাবেন
আরেকটি কথাও বলা খুবই প্রয়োজনীয় সেটা হচ্ছে এই কোম্পানির নিজস্ব এক্সচেঞ্জ ওয়েবসাইটে প্রাথমিক কয়েন এর প্রাইস উঠেছে ৭০৩ ডলার পর্যন্ত যেটি দেখে আমাদের মাঝে আরো আশার আলো জেগে উঠেছে যদিও এটা নির্ধারিত নয় হয়তো বা এর থেকে কম হবে পূর্ণাঙ্গ কোম্পানির কয়েন গুলো যখন লঞ্চ করা হবে অথবা এর থেকেও অনেক বেশি হবে প্রতি কয়নের প্রাইস।
আরো আপডেট পাওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করে টেলিগ্রাম চ্যানেলে জয়েন করুন।
0 মন্তব্যসমূহ