Join Our Telegram channel! name='keywords'/> ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসায় যে কারণে প্রয়োজন সমস্ত বিস্তারিত | All the details that are needed in the digital marketing business

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসায় যে কারণে প্রয়োজন সমস্ত বিস্তারিত | All the details that are needed in the digital marketing business

ব্যবসার প্রসারের সবথেকে বড় উদ্দেশ্যই হল সম্ভাব্য ক্রেতাদের  কাছে নিজের পরিষেবা (সার্ভিস) বা পণ্যের (প্রোডাক্ট) প্রতি তাদের বিশ্বাস অর্জন করে ব্যবসার প্রসার ঘটানো। যেকোনো ব্যবসার উন্নতির জন্যে এডভার্টাইসমেন্টের পাশাপাশি সফল মার্কেটিং পরিকল্পনাও অত্যন্ত জরুরি।তাই আজকের এই যুগে, মার্কেটিং এর চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে ছোট-বড় সমস্ত ব্যবসায়ীদের কাছেই। ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনের দ্রুত প্রসার মার্কেটিং জগতেও এক বিশাল প্রভাব ফেলেছে। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল পৃথিবীতে মাকেটিংয়ের বিকল্প কিছুই নেই। তাই এখনকার অধিকাংশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই তাদের বিপণন কৌশলে ডিজিটাল মাকেটিংয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে শুরু করেছে। সত্যিকার অর্থে, ডিজিটাল মাকেটিং অন্যান্যা মাকেটিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি দূত, বহমুখী বাস্তব সম্মত । ডিজিটাল মাকেটিং একই সাথে ভোক্তা এবং বিপণন কারী উভয়েরইসমান উপকার আসে।


আরো পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে এখনই এখানে ক্লিক করে সবগুলো আর্টিকেল দেখে কাজ শিখে টাকা ইনকাম করতে পারেন কাজ করে


ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসায় যে কারণে প্রয়োজন সমস্ত বিস্তারিত |  All the details that are needed in the digital marketing business


ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং মানে অনলাইনে পন্য বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপন প্রচার করাকেই বুঝায়। এখন সেটা হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে, হতে পারে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর মাধ্যমে, হতে পারে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে, আবার হতে পারে ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।আবার ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া যেমন, টিভি, রেডিও ইত্যাদির মাধ্যমে পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করাটাও এক ধরণের ডিজিটাল মার্কেটিং। এছাড়া মোবাইলে ইন্সট্যান্ট মেসেঞ্জিং, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড, মোবাইল এপ্লিকেশনের মাধ্যমে পণ্যের প্রচারণাকেও ডিজিটাল মার্কেটিং বলা যেতে পারে। বুঝতেই পারছেন, আধুনিক বিশ্বে নিজেকে ও নিজের ব্যবসার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার কোনো বিকল্প নেই। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে আমরা কি বুঝি।  ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপগুলো কি কি? কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই ধাপগুলো কি হতে পারে? আসুন আমরা এবার এই ধাপগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো ধাপ আছে। যেগুলো প্রয়োগ করে মূলত ডিজিটাল মার্কেটাররা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকেন। নিচের লিস্টে আপনি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কতগুলো ধাপ সম্পর্কে জানতে পারবেন। আসুন লিস্টটা দেখে নেই।

           *এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

           *এসইএম বা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং

           *কন্টেন্ট মার্কেটিং

           *সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা এসএমএম

           *এফিলিয়েট মার্কেটিং

           *ইমেইল মার্কেটিং

           *ই-কমার্স প্রোডাক্ট মার্কেটিং

          *সিপিএ মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ। কারণ মানুষ এখন যেকোন পণ্য ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে ওই পন্য সম্পর্কে জেনে বুঝে তারপর ক্রয় করে। তাছাড়া মানুষ এখন দোকানে ঘুরে ঘুরে না কিনে, অনলাইন থেকেই বেশিরভাগ কেনা কাটা করে থাকে।তাই আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হন, তাহলে আপনার উচিত ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের ব্যবসাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। আসুন আমরা বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাগুলো জেনে নেই।

***

সমগ্র বিশ্বে মোট প্রায় ২ বিলিয়ন মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যাটি নিয়মিতভাবে বেড়ে চলেছে। মানুষ যত বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করবে তত বেশি মানুষের সামনে আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং করতে পারবেন। আর ইন্টারনেটে পণ্যের মার্কেটিং এ ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব কতখানি তা আপনি আমাদের উপরের আলোচনা পড়লেই বুঝতে পারার কথা।

***

বর্তমান বিশ্বে মোট প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যা খুবই দ্রুত গতির সাথে বেড়ে চলেছে। এখন অনেক মানুষ আছে যারা একাধিক মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্যে। আর এই মোবাইল ফোন হচ্ছে ক্রেতার তথ্য কালেকশনের অন্যতম মাধ্যম। কারণ প্রায় সকল মোবাইল ব্যবহারকারীই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত। তাই এই ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়বে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাও বাড়বে।

***

আপনিও জেনে অবাক হবেন যে, একটা স্ট্যাটিসটিক্সের মাধ্যমে ইউজার সার্ভে রিপোর্ট উল্লেখ করেছে যে, প্রায় ৮৪% বিক্রেতা, মার্কেটার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ক্রেতার তথ্য সংগ্রহ করার জন্যে।
এছাড়া আরো একটি সার্ভে রেজাল্ট দেখিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল। মানে হচ্ছে, তারা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের পছন্দের পণ্য সম্পর্কে তথ্য এবং রিভিউ জানতে পারে। আর ক্রেতা যার প্রেজেন্টেশন ও পণ্যকে পছন্দ করবে তার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই ক্রয় করে ফেলে।

***

৪৩% ই-কমার্স ক্রেতা গুগলে সার্চ করে তাদের পছন্দের ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসে।

***

বিশ্বে প্রায় ৫১% ক্রেতা তাদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা অনলাইন থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করে থাকে। এই সংখ্যাটিও দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।

***

৭০% ক্রেতা যেকোন পণ্য কেনার আগে ইন্টার্নেটে সার্চ দিয়ে সেই পণ্য সম্পর্কে যাচাই বাছাই করেন। পণ্যটি পচ্ছন্দ হলে সাথে সাথেই ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডার করে ফেলেন।

***

আরো একটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, ৮২% ক্রেতা মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যেই বিক্রেতার সাথে তাদের লাইভ চ্যাটের মাধ্যমে কথা বলতে চান।

আপনি হয়ত এখন কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন, আপনার ক্রেতারা কিভাবে অনলাইনে তাদের কেনাকাটা সম্পন্ন করেন। তাই আপনি যদি এই ডিজিটাল যুগে, ডিজিটাল মার্কেটে টিকে থাকতে চান, তাহলে আপনার এখনই ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ভাবা উচিত।কারণ আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী কিন্তু বসে নেই, সে কিন্তু তার ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছেন। Coca-Cola, Unilever, Nestlé এর মতো বড় বড় কোম্পানীগুলোও কিন্তু বেশ তোড়জোড়ের সাথেই বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়াতে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ যেভাবে হয়


বর্তমান বিশ্বে সব ধরনের ব্যবসায়ই ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল। অল্প সময়, শ্রম এবং অর্থের বিনিময়েই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া সম্ভব। অবশ্য সেজন্য কিভাবে এই কাজটি হয়ে থাকে, তা জানা দরকার। কেননা সব ব্যবসায়ে একই ধরণের কাজে একই ফলাফল পাবে তা নাও হতে পারে। 

যেমনঃ রফিক সাহেব Advertising এর মাধ্যমে টার্গেট অর্জন করতে পেরেছেন, কিন্তু, শাওন সাহেব সেই একই টার্গেট পূরণ করেছেন Social media marketing এর মাধ্যমে- এমনটা হতেই পারে। তাই আপনাকে ব্যবসা ও তার কাজের ধরণ বুঝে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হবে।
B2B ব্যবসায়ের ডিজিটাল মার্কেটিং B2B ব্যবসায়ের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলো lead generation টার্গেট করে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ হয়ে থাকে বিভিন্ন মাধ্যমে বিক্রেতার কাছ পর্যন্ত গ্রাহকের পৌঁছানো। এই ধরণের কাজের একটি প্লাটফর্ম হলঃ লিংকডইন।
B2C ব্যবসায়ের ডিজিটাল মার্কেটিংB2C ব্যবসায়ের লক্ষ্য থাকে সম্ভাব্য গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করা এবং তাদেরকে ক্রেতায় রূপান্তর করা। এক্ষেত্রে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলো হবে গ্রাহকদেরকে পন্য/সেবা সম্পর্কে ভালো ধারনা দেয়া, যেই ধারণা পেয়ে তারা ঔ পন্য বা সেবা কিনতে আগ্রহী হবে। ইনস্টাগ্রামের মত প্লাটফর্ম গুলো এই কাজের জন্য উপযুক্ত।
ধরে নেয়া যাক, কিছু গ্রাহক আপনার ওয়েবসাইটে এসে পৌঁছেছে। এখন তাদের পন্য/সেবা কিনা পর্যন্ত সিদ্ধান্তে যেতে যা যা করা প্রয়োজন, আপনার সাইটে সেই সব কিছু থাকা দরকার। 
প্রথমে তাদেরকে জানাতে হবে, আপনার পন্য/ সেবা কি কাজে আসবে, তারা কিভাবে উপকৃত হবে ইত্যাদি। এর জন্য আপনি ব্লগ পোস্ট, ভিডিও এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এর পরে তাদেরকে চিন্তাভাবনা করতে দিন। এই চিন্তাভাবনায় সহযোগি হতে পারে আপনার রিসার্চ কিংবা ই-বুক এর মত বিষয় গুলো। পরিশেষে সিদ্ধান্ত নেবার অংশ যে কাজটি করা যায় Testimonials দিয়ে। এবং সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী call to action (CTA). 


ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা এবং লাভ

এবার আমরা সরাসরি ডিজিটাল মার্কেটিং এর লাভ এবং সুবিধা নিয়ে কিছুটা তথ্য জানার চেষ্টা করবো।

১. সহজে নির্ধারিত ভোক্তা (target audience) খুঁজে নেওয়ার সুবিধা
ডিজিটাল মার্কেটিং-এর আসল সুবিধাই হল, এটি খুব নিখুঁতভাবে আপনার ব্যবসাকে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেয়। আপনি খুব সহজেই আপনার কাস্টোমারদের খুঁজতে পারবেন। 

২. একসাথে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব
সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা না থাকলেও, বেশিরভাগ সময়ই নিউসপেপার বা টিভিতে দেওয়া বিজ্ঞাপন গুলো সময়মতো সব দর্শকের কাছে পৌঁছতে পারে না। তাই, ব্যবসায়ীরা বুঝতে পারেন না, ঠিক কতগুলো দর্শক তাদের এই বিজ্ঞাপন সম্পর্কে জানতে পারলেন। অন্যদিকে, ডিজিটাল মার্কেটিং, যেহেতু, ইন্টারনেট মাধ্যম ব্যবহার করে থাকে, তাই ইন্টারনেটের সাহায্যে, খুব সহজেই traffic (দর্শকের সংখ্যা) নির্ধারণ করা সম্ভব। এছাড়াও, মার্কেটিং পরিকল্পনা পরিবর্তন করে আপনি অনেক মানুষের কাছে আপনার ব্যবসার তথ্য সহজেই ছড়িয়ে দিতে পারেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এছাড়া, আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন উপাদান (প্রক্রিয়া) গুলো একসাথে কাজে লাগিয়ে যেকোনো জায়গায়, শহর, দেশ, গ্রাম ইত্যাদিতে বসবাস করা অসংখক মানুষের কাছে নিজের ব্যবসার প্রচার করতে পারবেন।

৩. খুব সহজে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানো
এখনকার বেশিরভাগ মানুষ, ইন্টারনেট দুনিয়াতে সময় কাটাতে পছন্দ করেন।
সেই কারণে, আপনার ক্রেতারা এবং সম্ভাব্য ক্রেতারাও অর্ধেক সময় অনলাইনই থাকেন। তারা আপনার সোশ্যাল মিডিয়া পেজ বা ওয়েবসাইট খুঁজে দেখে তবেই কোনো কিছু কেনার কথা ভাবেন। তাই আবশ্যকভাবেই, আপনার ব্যবসা যদি অনলাইনে সক্রিয় থাকে, তাহলে আপনি সহজেই আপনার ক্রেতাদের কাছে অনেক সহজেই পৌঁছে যেতে পারবেন।আপনি নিজের ঘরে বা দপ্তরে বসে বসে কেবল একটি smartphone বা laptop এর মাধ্যমে এই কাজ করতে পারবেন।  

৪. কম খরচে লাভজনক মার্কেটিং পরিকল্পনার সুবিধা
কোম্পানি বা ব্যবসা হিসেবে আপনাকে অবশ্যই বিজ্ঞাপন বা মার্কেটিং-এর জন্যে কম-বেশি খরচা করতেই হবে যাতে দর্শকদের কাছে পৌঁছানো যায়। তবে, টিভি, রেডিও, খবরের কাগজ বা ম্যাগাজিনে আপনি যেই খরচায় বিজ্ঞাপন দেন, তার থেকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অনেক সস্তায় আপনি ব্যবসার প্রচার করতে পারেন। 
এছাড়াও, এই অনলাইন মার্কেটিং-এ কম খরচাতে তুলনামূলক ভাবে অধিক বেশি গ্রাহকের সাথে সংযুক্ত হতে পারবেন। একবার, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কোনো একটি বিজ্ঞাপন দিলে, তা কোনোদিন হারিয়ে যায় না বা কনটেন্ট বার বার তৈরি করতে হয়না।  ফলে, এক কনটেন্ট থেকে ব্যবসায়ীরা বছরের পর বছর নতুন কাস্টমার পেতে পারেন।

৫. আডভার্টাইসমেন্ট ক্যাম্পেইন (ad campaign)
অনলাইন মার্কেটিং-এর প্রথম সুবিধাই হল, আপনি আপনার প্রয়োজন মতো, যখন খুশি তখন আপনার এডভার্টাইসমেন্ট তৈরী এবং সেখানে পরিবর্তনও করতে পারেন।  আপনি আপনার দর্শকদের কাছ থেকে কোনো মন্তব্য বা মতামত পেলে, সেগুলোর অনুযায়ী এড ক্যাম্পাইন গুলোতে বদল আনতে পারেন।এতে, আপনি সহজেই বুঝতে পারেন, আপনার বিজ্ঞাপন বা প্রচারে কিছু পরিবর্তন দরকার কি দরকার নয়।     
 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ