যেমন আমরা ব্লগিং থেকে কি করে টাকা ইনকাম করতে হয়, এই আর্টিকেলটার মত অনলাইনে এরকম কতগুলো ওয়েবসাইট এর সম্বন্ধে আজকে আমরা কথা বলবো যেখান থেকে আপনি উইথআউট এনি ইনভেসমেন্ট টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং এই আর্টিকেলটি আমার লিখতে আজকে খুব বেশী ভালো লাগছে কারণ এরকম টাইপের জিনিস আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে আমার খুব ভালো লাগে এবং আজ থেকে পাঁচ বছর আগে আমি যখন ব্লগিং চালু করেছিলাম তখন কিন্তু আমি ডাইরেক্টলি কিন্তু ব্লগিং চালু করিনি। আমি এরকম অনেক কিছু কাজ করছিলাম যেটা থেকে আমি চেষ্টা করেছি যে কি করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হয়। তারপরে আস্তে আস্তে খুঁজতে খুঁজতে, হয়তো আমাকে তখন মোটামুটি এক বছর মত সময় লেগেছিল জানতে যে ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।এটা অবশ্য আলাদা ব্যাপার যে আজকালকার দিনে এত ইউটিউবে ভিডিও আছে এত কিছু আছে যে লোকেরা ভিডিও দেখে জানতে পেরে যাচ্ছে যে ব্লগিংয়ের থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এবং তারা নিজেরা ইউটিউবে বলছে যে কি করে তা করতে হয়। কিন্তু আমি যখন পাঁচ বছর আগে চালু করেছিলাম তখন কিন্তু এরকম কিছু ছিল না।আজকে আমরা কথা বলবো যে এরকম কতগুলো ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে আপনি ইনভেসমেন্ট না করে এবং আপনার মধ্যে যদি একটু ক্রিয়েটিভিটি থাকে তাহলে আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি থেকেই ইউজ করে আপনি কিন্তু হাজার হাজার নয় লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। এবং আমরা জানি যে আস্তে আস্তে আমাদের দিন আমাদের যে যুগটা কোন দিকে এগোচ্ছে। আমরা সবাই ডিজিটাল যুগে এগোচ্ছি। আজকালকার দিনে সবার হাতে মোবাইল আছে। পার্সোনালি আমি যদি আমার এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করি আমি যখন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলাম তারপরে আমি একটা ছোট্ট একটা মোবাইল কিনেছিলাম যেটাতে প্রত্যেক মাসে আমি 1 জিবি ডেটা ইউজ করতে পারতাম। কিন্তু আজকালকার দিনে প্রত্যেকদিন দেড় জিবি পর্যন্ত ডেটা কিন্তু কম পড়ে যায় এবং আমি মাধ্যমিকের পরে মোবাইল কিনেছিলাম, আজকালকার দিনে কিন্তু ক্লাস ফোর ফাইভে ছেলেমেয়েদের হাতেও কিন্তু 10, 15 হাজার টাকার মোবাইল থাকে। তো আমরা বুঝতেই পারছি যুগ কোন দিকে এগোচ্ছে। তো এখনকার দিনে যদি আমরা আমাদের যে রেগুলার কাজকর্ম থাকে তার সঙ্গে যদি এরকম একটা কিছু আমরা খুঁজে বার করতে পারি যেটাতে আমরা মোটামুটি পার্টটাইম কাজ করে, খুব ভালো একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারব প্রত্যেক মাসে তাহলে কিন্তু তার থেকে ভালো কিছু হতে পারে না। তাহলে চলুন দেখে নিই এরকম কতগুলো ওয়েবসাইট যেগুলোতে তোমরা আজকে চাইলে আজকে এখন থেকে কাজ করে তোমরা টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারো।
যে বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখতে হবে
ট্রানস্ক্রিবিং করে টাকা আয়
বন্ধুরা এরপরে আমি যে জিনিসটা নিয়ে তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করতে যাচ্ছি, এই জিনিসটা হয়তো তোমরা জানো না। এই জিনিসটাকে বলা হয় ট্রানস্ক্রিবিং তোর ট্রানস্ক্রিবিং। ট্রানস্ক্রিবিং হচ্ছে এরকম একটা প্রসেস বলতে পারো বা এরকম একটা মেথড বলা যেতে পারে, যার মাধ্যমে কোনো কিছু কে শুনে শুনে লেখা কে ট্রানস্ক্রিবিং বলা হয়। ধরে নাও কোনরকম ভিডিও আছে, সেই ভিডিওতে যে যে কথাগুলো বলা হয়েছে সেই কথাগুলো কে লিখতে হবে এটাকে ট্রানস্ক্রিবিং বলা হয়। এবার তোমরা হয়তো ভাবছো যে এরকম কাজ করেও কি আবার ইনকাম করা যেতে পারে?হ্যাঁ অফকোর্স এরকম কাজ করে ইনকাম করা যেতে পারে এবং আমাদের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে এরকম ওয়েবসাইটস আছে যেখান থেকে তুমি এরকম কাজ নিতে পারো। এবং ওরা তোমাকে একটা ভিডিও বা একটা কোন সাউন্ড দিয়ে দেবে ওই সাউন্ড টা তে যা যা জিনিস বলা হয়েছে, তোমাকে সেটা লিখে দিতে হবে এবং লিখে দেওয়ার জন্য তোমাকে ওরা টাকা দেবে। তো সেরকম কিছু ওয়েবসাইট আমি তোমাদের কে নিচে দিয়ে দিলাম, যেখানে তুমি এরকম টাইপের কাজ করতে পারো। তো তোমরা হয়তো ভাবছো যে এটা তো খুব সহজ কাজ। শুনবো আর লিখব তাতে আবার কঠিন কি আছে? সেটা যে কেউ করতে পারে। কিন্তু প্রবলেমটা হচ্ছে যে, এই কাজ করার জন্য কিন্তু তোমাকে অনেক বেশি স্পিডে টাইপ করা জানতে হবে। তোমরা যদি খুব আস্তে আস্তে টাইপ করো তাহলে তো তোমাদের অনেক সময় লেগে যাবে। তাতে তোমাদের ইনকাম টা একটু কম হবে। তো তোমরা যত স্পিডে টাইপ করতে পারবে শুনে শুনে, ততো বেশি তোমাদের ইনকাম হবে। এবং এটাতে কোন টেনশন নেই। তোমরা কিন্তু এই যে স্পিডে টাইপিং জিনিসটা কিন্তু খুব সহজেই শিখতে পারো। তোমরা যদি কিছুদিন ভালো মতো করে প্র্যাকটিস করো তাহলে কিন্তু তোমরা খুব স্পিডে টাইপ করতে শিখে যাবে।
0 মন্তব্যসমূহ