Join Our Telegram channel! name='keywords'/> প্যাসিভ ইনকাম কি?প্যাসিভ ইনকাম করে টাকা আয় করার সেরা মাধ্যম | What is passive income? Passive income is the best way to earn money

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

প্যাসিভ ইনকাম কি?প্যাসিভ ইনকাম করে টাকা আয় করার সেরা মাধ্যম | What is passive income? Passive income is the best way to earn money

 কাজ না করে, ইনকাম করতে কার না ভালো লাগে! এই যে কাজ না করে ইনকাম করবেন, এটাই সাইন্স, ওহ, সরি! প্যাসিভ ইনকাম। প্রথম দুই বাক্য পড়ে যদি মনে করেন, আসলেই কাজ না করে ইনকাম করা যায়! তাহলে, এই লেখাটি আপনার অবশ্যই পড়া উচিত! মনে না করলেও পড়া উচিত!এই লেখাতে আমরা প্যাসিভ ইনকাম কি? কিভাবে প্যাসিভ ইনকাম করবেন? এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।


প্যাসিভ ইনকাম কি?প্যাসিভ ইনকাম করে টাকা আয় করার সেরা মাধ্যম | What is passive income? Passive income is the best way to earn money


প্যাসিভ ইনকাম কি?

প্যাসিভ ইনকাম কি, এই প্রশ্নের এক কথায় উত্তর হলো, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে টাকা ইনকাম করা। কি অবাক লাগছে? মানে আপনি একবার টাকা অথবা পরিশ্রম ইনভেস্ট করবেন তারপর প্রতিনিয়ত সেখান থেকে টাকা আসবে। এই যেমন আপনি বাড়ি তৈরি করে, ভাড়া দিয়ে দিলেন! এটাই প্যাসিভ ইনকাম।বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে একজন শিক্ষার্থী বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারে। ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার ১০টি উপায় লেখাতে বিস্তারিত বলা হয়েছে।

*টিউশনি করে 
*পার্ট টাইম চাকরি করে 
*ব্লগার হিসেবে 
*কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে
*অনলাইন বিজনেস করে 
*ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে 
*ফ্রিল্যান্সিং করে। আর এইগুলো সব সাইড ইনকামের অংশ।

কিভাবে প্যাসিভ ইনকাম করবেন?

১. স্টক কন্টেন্ট বিক্রি করে প্যাসিভ ইনকাম

বিভিন্ন কাজে, সাউন্ড, ভিডিও, ইমেজের মত ডিজিটাল কন্টেন্টের প্রয়োজন হয়। কাজের গতি বৃদ্ধি করতে, এই জিনিসগুলো কিন্তু এখন মানুষ কিনে নেয়। তাই আপনি যদি অবসর সময়ে ছবি তোলা, গান গাওয়া কিংবা স্কেচিং করে থাকেন; তাহলে এই পথে আপনি সহজে আয় করতে পারবেন। 

অনলাইনে কন্টেন্ট বিক্রির উপায়

বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাইটে নিজের কন্টেন্ট আপলোড করে নিজের ইনকাম বুঝে নিন। আপলোড করার আগে যাচাই বাছাই করে নিন যে, টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন কোন সাইট বিশ্বস্ত রয়েছে। প্রত্যেক ব্র্যান্ড ই তাদের প্রোডাক্ট এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট সেল করে থাকে। তাই সবসময় প্রোডাক্টের এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কন্টেন্ট তৈরি করা শ্রেয়। এতে সাইট সমূহ যেমন লাভবান হবে। আপনার পেমেন্ট ও ভালো পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব ডিজিটাল প্রডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন:

*ছবি
*ভিডিও
*ভেক্টর ইমেজ, ব্যনার, বিজনেস কার্ড
*মিউজিক
*ওয়েব সাইট টেমপ্লেট, আইকন, ফন্ট
*আজ আমি স্টক কন্টেন্ট সেলের জন্য কিছু অনলাইন ওয়েবসাইটের নাম দিচ্ছি। যথা:

২. ই-বুক লিখে 

অনলাইকে ইবুক লিখে আয় করা এখন খুব সহজ। আপনি একবার বই লিখে পাবলিশ করে দিবেন, তারপর প্রতিনিয়ত সেই বই থেকে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলা-ইংরেজি সহ বিভিন্ন ভাষায় বই লিখে টাকা আয় করা যায়।যেকোনো ধরণের ছোট গল্প কিংবা কাব্য ভালো কাহিনী তুলে ধরার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বেস্ট সেলার হইতে হলে আপনাকে তাই অসাধারণ ভাবে বইটির লেখা ফুটিয়ে তোলার প্রতি নজর দিতে হবে।বাংলাতে ইবুক পাবলিশ করার সাইট:boitoi।ইংরেজি ইবুক পাবলিশ করার ওয়েবসাইটkdp.amazon.com

৩. অ্যাপ তৈরি করে 

আপনার মাথায় যদি কোন ধরনের ফাংশনাল এপ্লিকেশনের আইডিয়া থাকে; আপনাকে প্রথমত কোন ল্যাংগুয়েজের সাহায্য তার একটি কাঠামোতে রূপ দিতে হবে। আপনি নিজে না পারলে কোন অ্যাপ ডেভোলপারকে দিয়ে অ্যাপ তৈরি করে নিতে পারেন। আর যদি আপনি কোন গেমের এপ তৈরি করতে চান; সেক্ষেত্রে আপনি গ্রাহকের পছন্দের চাহিদার উপর ভিত্তি করে তৈরি করে ফেলতে পারেন পছন্দের গেম। প্লে-স্টোর বা অ্যাপ স্টোরে যদি হিট হয়; তাহলে আপনাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হবে না। অ্যাপ তৈরি করে গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় লেখাটি পড়লে বিস্তারিত বুঝবেন।

৪. এফিলিয়েট মার্কেটিং

বর্তমানে সকলের নিকট খুবই জনপ্রিয় এই এফিলিয়েট মার্কেটিং। বিভিন্ন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের মধ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয়। খুব ভালোমনের কমিশন অর্জন করা যায় বিধায় আজকাল পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে এই এফিলিয়েট মার্কেটিং।জিনিসটা সহজ ভাষায় বলি, Amazon এর না নিশ্চই শুনেছেন। তারা তাদের ইকমার্স সাইটে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে। এখন বিদেশের মানুষ কিন্তু সরাসরি সব পণ্য অ্যামজন থেকে কিনে না। তার আগে, যে পণ্যটি কিনবে সে সম্পর্কে গুগলে সার্চ দেয়। তারপর সেই পণ্যের সুবিধা অসুবিধা জানার পর পণ্যটি কিনে।তো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের কাজ হলো, ঐ রিভিউয়ের সময় অ্যমাজনের পণ্যের লিংক দিয়ে দেয়া। এখন যদি কেউ আপনার সাইটে দেয়া অ্যামাজনের লিংকে ক্লিক করে কোন পণ্য কিনে তখন অ্যামাজন আপনাকে কমিশন দিবে। বুঝতে পেরেছেন আশা করি।

৫. বাড়ি বা ফ্লাট ভাড়া দেওয়া

এটা আসলে নতুন কিছু নয়। তবে, একটু বুদ্ধি দিয়ে দেই, ১ কোটি টাকা দিয়ে ১টা ফ্লাট না কিনে কমে মূল্যে ছোট ছোট ফ্লাট কেনাটা বুদ্ধিমানের কাজ। এতে আপনার বাড়াটিয়া পেতে যেমন সমস্যা হবে না, তেমনি ইনকামও ভাল হবে।

৬. গাড়ি ভাড়া দেওয়া

ফ্লাট ভাড়া দেয়ার থেকে গাড়ি ভাড়া দেয়ার ইনকাম বেশী। এই যেমন, আপনি যদি ২০ লাখ টাকা দিয়ে একটা CNG ক্রয় করেন। তাহলে, প্রতিদিনের জমা পাবেন ১২০০ টাকা। আপনার গ্যারেজ ভাড়া ও অনান্য খরচ হিসাবে ২০০ টাকা বাদ দিলে থাকে ১০০০ টাকা। মাসে আসে, ৩০ হাজার টাকা।৪০ লাখ টাকার ফ্লাটে আপনি ভাড়া পাবেন সর্বচ্চো ১৮ হাজার টাকা অথচ ৪০ লাখের ২টি সিএনজি থেকে আপনার মাসে ইনকাম আসবে ৫০ হাজার টাকা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ