বাংলার প্রায় সব এলাকাতেই চোখে পড়ে পাখিদের অত্যন্ত প্রিয় কামরাঙ্গা ফলকে। এদেশের দেশি জাতের যেসব কামরাঙ্গা জন্মে তার কাঁচা ফল বেশ টক, পাকলে কিছুটা মিষ্টি হয়। ইদানিং বিদেশি এক প্রকার জাত এসেছে যা স্বাদে মিষ্টি। কামরাঙ্গার আদি বাসস্থান মালাক্কা। মাঝারি আকৃতির কামরাঙ্গার ডালপালা বেশ ঝোপালো হয় এবং শক্ত। ৩০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে থোকা থোকা হালকা গোলাপি রঙের ফুল হয়। জুন-সেপ্টেম্বর মাসে ফুল আসে এবং সেপ্টেম্বর-জানুয়ারি মাসে ফল পাঁকে। ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ আছে।বীজের গাছে ৩-৪ বছরের মধ্যে ফুল আসে। পূর্ণবয়স্ক গাছে বছরে ৬০০-৮০০ টি ফল পাওয়া যায়। গরম ও আদ্র জলবায়ু কামরাঙ্গা চাষের উপযোগী। বালিমাটি ছাড়া যে কোন মাটিতে কামরাঙ্গা চাষ করা যেতে পারে। কলম রোপপনের মাধ্যমেও কামরাঙ্গার বংশবিস্তার করা যায়। কামরাঙ্গা চাষের জন্য তেমন সার দেয়ার প্রয়োজন হয় না। বছরে একবার সার দেয়াটাই যথেষ্ট। কামরাঙ্গার জাত সঠিকভাবে নির্ধারণ করা হয়নি। তবে আমাদের দেশে টক, মিষ্টি এবং বারোমাসী এই তিন জাতের কামরাঙ্গা বেশি পরিচিত। কামরাঙ্গা কামরাঙ্গা বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ফল।অন্যান্য ফলের চেয়ে কামরাঙ্গার দামও কম। দেশের সর্বত্র বাড়ি ঘরের আশপাশে এ ফলের দু-একটি গাছ দেখা যায়। কামরাঙ্গা ফল থেকে জ্যাম, জেলি, মোরব্বা, চাটনি ও আচার তৈরি করা হয়। কামরাঙ্গা একটি রপ্তানিযোগ্য ফল হওয়ায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এর চাষ হওয়ার বেশ সম্ভাবনা রয়েছে। পুষ্টি ও ভেষজগুণ : কামরাঙ্গায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি ও সি রয়েছে। ভক্ষণযোগ্য ১০০ গ্রাম পাকা কামরাঙ্গায় ৮৮.৬ ভাগ জলীয় অংশ, ০.৪ গ্রাম খনিজ লবণ, ০.৭ গ্রাম অাঁশ, ০.৭৫ গ্রাম আমিষ, ৯.৫ গ্রাম শর্করা, ১১.০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১.২ মিলিগ্রাম লৌহ এবং ৫০ কিলোক্যালরি খাদ্য শক্তি রয়েছে।কামরাঙ্গার পাকা ফল বাতনাশক, বহুমূত্র, উচ্চ রক্তচাপ ও অর্শ্বরোগের জন্য উপকারী। পাতা ও ডগার গুঁড়া সেবনে জলবসন্ত ও বক্র কৃমি নিরাময় হয়। রোপণ পদ্ধতি : সমতল ভূমিতে বর্গাকার বা আয়তকার এবং পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে চারা রোপণ করা হয়। রোপণ সময় : চারা বা কলম রোপণের উপযুক্ত সময় হলো মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য ভাদ্র মাস। তবে সেচ সুবিধা থাকলে আশ্বিন-কার্তিক মাস পর্যন্ত চারা বা কলম রোপণ করা যেতে পারে। গর্তের আকার : কামরাঙ্গার চারা রোপণের জন্য গর্ত তৈরি করতে হবে।
- Home
- অনলাইন থেকে টাকা ৩৬০
- _মোবাইল ও ল্যাপটপ দিয়ে টাকা আয়
- _ফ্রিতে এয়ারড্রপ থেকে টাকা ইনকাম
- _মোবাইল ও ল্যাপটপে গেম খেলে টাকা আয়
- _স্টুডেন্টদের জন্য সুযোগ-সুবিধা
- _মোবাইল ও ল্যাপটপ দিয়ে টেডিং করে টাকা আয়
- _ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার মাইনিং অ্যাপ
- _গুগল সকল ইনকাম সার্ভিস ৩৬০
- _সিপিএ মার্কেটিং করে আয়
- _অনলাইন থেকে ফ্রিতে সাহায্য পাওয়ার উপায়
- _এন এফ টি থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
- _ইনভেস্ট করে টাকা ইনকাম করার উপায়
- _অনলাইনে সার্ভে করে টাকা আয়
- _বড়লোক হওয়ার সহজ উপায়
- _সকল অর্থনৈতিক সংবাদ ৩৬০
- _ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আয় ৩৬০
- সকল আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং
- _সকল আউটসোর্সিং কাজ সমূহ ৩৬০
- _ফাইবার শিখে টাকা আয় ৩৬০
- _আপওয়ার্ক শিখে টাকা আয় ৩৬০
- _ওয়ার্ডপ্রেস সকল ইনকাম সার্ভিস ৩৬০
- _গ্রাফিক ডিজাইন শিখে টাকা আয়
- _এসইও করে উপার্জন করার উপায়
- _ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা
- _সফল ফ্রিল্যান্সারদের গল্প ৩৬০
- _ফটোগ্রাফি করে সহজে টাকা আয়
- _লোগো ডিজাইন করে টাকা ইনকা
- _ই-মেইল মার্কেটিং করে টাকা আয়
0 মন্তব্যসমূহ