Join Our Telegram channel! name='keywords'/> সার্চ ইঞ্জিন কি? সার্চ ইঞ্জিন ইঞ্জিন কত প্রকার ও কি কি | What is a search engine? Details about search engines

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

সার্চ ইঞ্জিন কি? সার্চ ইঞ্জিন ইঞ্জিন কত প্রকার ও কি কি | What is a search engine? Details about search engines

আমরা কম বেশি সবাই সার্চ ইঞ্জিন এর সাথে পরিচিত। ডিজিটাল এই যুগে যেকোনো তথ্য খুঁজে বের করার জন্য আমরা সকলেই সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে থাকি। Google, Being, Yahoo ইত্যাদি হলো বিভিন্ন প্রকারের সার্চ ইঞ্জিন। কিন্তু এসইও কি বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি এই বিষয়টি এখন পর্যন্ত খুব কম মানুষই জানেন।  আমরা যখন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু সার্চ করি সেটা হোক Google অথবা ইয়াহু (Yahoo); প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিন-ই চায় সবচেয়ে ভালো ফলাফল অথবা কনটেন্ট তার ব্যবহারকারীকে সবচেয়ে কম সময়ে পৌঁছে দিতে। আর এই বিষয়টি সম্ভব হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে। একটি ওয়েবসাইট ব্যাংক করানোর ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব অপরিসীম। আর আজকে এই ব্লগের পুরোটা জুড়েই আমি আলোচনা করব সার্চ ইঞ্জিন কি, এসইও কি বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি এই বিষয়গুলো নিয়ে। আর এই ব্লগের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন এসইও কেন প্রয়োজন, এসইও কিভাবে কাজ করে, এবং পেয়ে যাবেন এসইও (SEO) জগতের একটি পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন।


সার্চ ইঞ্জিন কি? সার্চ ইঞ্জিন ইঞ্জিন কত প্রকার ও কি কি | What is a search engine?  Details about search engines


সার্চ ইঞ্জিন কি? সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগে সার্চ ইঞ্জিন কি এবং সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে এই বিষয়ে একটু জেনে নেওয়া যাক। যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে আমরা যখন কোন কিছু লিখে সার্চ করি তখন আমরা অনেকগুলো ওয়েবসাইটের লিংক দেখতে পাই। কিন্তু এটা কিভাবে কাজ করে? চলেন সে বিষয়ে আগে জেনে নেই।সার্চ ইঞ্জিন মূলত তৈরি হয়েছে মানুষের কাছে তথ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য। এই সার্চ ইঞ্জিন গুলো কিছু অ্যালগরিদম তৈরি করে রাখে যার মাধ্যমে আমরা যখন কোন কিছু লিখে সার্চ দেই তখন সবচেয়ে কাছাকাছি এবং তথ্যবহুল ফলাফলটি আমাদের কাছে সবার আগে দেখায়। অনেকগুলো সাইটের মধ্যে তুলনা করে, সার্চ ইঞ্জিন যে সাইটটিকে ভালো মনে করে সে সাইটটিকে সবার সামনে নিয়ে আসে। তাই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান এর পাশাপাশি আপনার কনটেন্ট বা ব্লগ ও মানসম্মত হতে হবে। আর তাহলেই কেবল আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্টের প্রথম দিকে দেখাবে।


আরো পড়ুন: google ব্ল্যাক লিংক করার সহজ উপায়


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি?

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও হলো এমন কিছু নিয়ম কানুন বা পদ্ধতি যা অনুসরণের মাধ্যমে একটি সার্চ ইঞ্জিন কোন একটি ওয়েবসাইটকে ঐ সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ রেজাল্টের প্রথম দিকে দেখায়। আমরা যখন কোন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু লিখে সার্চ করি তখন প্রথম পেজে কতগুলো ওয়েবসাইট দেখায় আবার দ্বিতীয় পেজে কিছু ওয়েবসাইট, একইভাবে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম পেজেও বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখায়। এই পেজগুলোকে বলা হয় SERPs (Search Engine Result Pages)। একটি ওয়েবসাইটকে এই পেজগুলোর প্রথম দিকে দেখানোই এসইও বা সার্চ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশানের মূল কাজ। বর্তমান সময়ে এসইও ছাড়া সার্চ ইঞ্জিন থেকে অর্গানিকভাবে ট্রাফিক পাওয়া সম্ভব নয়।ইন্টারনেটে ব্যবহার বাড়ার সাথে সাথে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্ব ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকেই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান এর কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে প্রতি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করছে। এছাড়াও যারা বিভিন্ন ব্লগ নিয়ে কাজ করে তাদের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য বর্তমান প্রেক্ষাপটে এসইও এর গুরুত্ব অপরিসীম।

এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান কত প্রকার

আমরা সাধারণত জানি এসইও দুই প্রকার। অন পেজ এসইও এবং অফ পেজ এসইও। তবে মৌলিক দিক থেকে এসইও SEO কে ৩টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

*অন পেজ এসইও

*অফ পেজ এসইও

*টেকনিক্যাল এসইও

এসইও করার সময় কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে এসইও কে আবার দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

*হোয়াইট হ্যাট এসইও (White Hat SEO)

*ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black Hat SEO)

লোকেশন এর ভিত্তিতে এসইও SEO আবার দুই ধরনের। যেমনঃ

*লোকাল এসইও (Local SEO)

*গ্লোবাল এসইও (Global SEO)

এছাড়াও ওয়েবসাইটের ধরণ ও কার্যক্রম ও ব্যবহারগত দিক থেকে এসইও কে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ ই-কমার্স এসইও, Wix SEO, Shopify SEO, ইত্যাদি। চলুন তাহলে এসব এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাকঃ

১। হোয়াইট হ্যাট এসইও (White Hat SEO)

প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিনের নিজস্ব কিছু রাঙ্কিং এলগরিদম এবং প্যারামিটার রয়েছে। এই প্যারামিটার গুলো সঠিকভাবে মেনে চললেই একটি ওয়েবসাইট রেংকিং এ প্রথমের দিকে আসে। একটি ওয়েবসাইট রেংকিং এ আনার জন্য সার্চ ইঞ্জিন যেসব নির্দেশনা এবং নিয়ম অনুসরণ করতে বলেছে সেগুলো ঠিক ওই ভাবেই অনুসরণ করাকেই বলে হোয়াইট হ্যাট এসইও। আর এই পদ্ধতি অবলম্বনে একটি ওয়েবসাইট অপটিমাইজ করলে অনেক ভালো ট্রাফিক বা ভিজিটর পাওয়া যাবে।

২। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black Hat SEO)

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black Hat SEO) হলো ঠিক হোয়াইট হ্যাট এসইও (White Hat SEO) এর বিপরীত। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও হল সার্চ ইঞ্জিনের নির্দেশনা না মানা বা নিয়ম-নীতি ভঙ্গ করা। একটি ওয়েবসাইট অপটিমাইজেশন এর জন্য যেমন কিছু নিয়মকানুন রয়েছে তেমনি কিছু নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে। যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কনটেন্ট লেখা, বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে লিঙ্ক বিল্ডিং করা, ইত্যাদি ব্লাক হেট এসইও। এই পদ্ধতি অবলম্বন করে খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট প্রথম পেজে নিয়ে আসা যায়। কিন্তু একটা সময় সার্চ ইঞ্জিন ঠিকই এই বিষয়টার ফুটপ্রিন্ট ধরে ফেলে এবং ওই ওয়েবসাইটটিকে র‍্যাঙ্ক থেকে সরিয়ে দেয় এবং ওই ওয়েবসাইটকে পুনরায় র‍্যাঙ্ক করানো খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।

৩। অন পেজ এসইও (On Page SEO)

সহজ ভাষায়, একটি ওয়েবসাইটকে কোন সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিংয়ে আনার জন্য ওই ওয়েবসাইটের ভিতরে কোন কনটেন্ট নিয়ে যা কাজ করা হয় তাই হলো অন পেজ অপটিমাইজেশন। অন পেজ করার ক্ষেত্রে আমাদেরকে কিছু নিয়মকানুন বা প্যারামিটার অনুসরণ করতে হয় যেগুলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রথম ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অন পেজ অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হয় সেগুলো হলো,,একটি কনটেন্ট এ একটিমাত্র h1 ট্যাগ ব্যবহার করা যা টাইটেল হিসেবে গণ্য হবে। ফোকাস কীওয়ার্ড টি অবশ্যই টাইটেল, ইউ আর এল এবং মেটা ডেসক্রিপশন এর মধ্যে ব্যবহার করা। ফোকাস কীওয়ার্ড টি কিছু কিছু সাব হেডিং এর মধ্যেও ব্যবহার করা।কনটেন্ট এর মধ্যে এবং বিভিন্ন সাব হেডিং এ প্রাসঙ্গিক জায়গায় অন্যান্য রিলেভেন্ট কীওয়ার্ড অর্থাৎ LSI কীওয়ার্ড ব্যবহার করা।ফোকাস কিওয়ার্ড টি অবশ্যই প্রথম প্যারার মধ্যে রাখার চেষ্টা করা।কীওয়ার্ড ডেনসিটি ১-২% এর মাঝে রাখার চেষ্টা করতে হবে। অতিরিক্ত ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন সেটাকে কীওয়ার্ড স্টাফিং (Keyword Stuffing) বলে মনে করবে যা এসইও এর উপরে খারাপ প্রভাব ফেলবে।সমস্ত ছবিতে Alt-text ব্যবহার করতে হবে এবং অন্তত একটি ছবিতে Alt-text হিসেবে ফোকাস কিওয়ার্ড টি ব্যবহার করতে হবে.কনটেন্ট এর কোন একটি শব্দের সাথে ওই ওয়েবসাইটে পূর্বে প্রকাশিত রিলেভেন্ট কোন কনটেন্ট এর লিংক অ্যাড করতে হবে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ইন্টার্নাল লিংকিং (Internal Linking)।একইভাবে আপনার ওয়েবসাইটের বাহিরের কোন ওয়েবসাইটের রিলিভেন্ট লিংক আপনার কনটেন্টের কোন শব্দের সাথে লিংক করতে হবে যাকে বলা হয় আউট বাউন্ড লিংকিং বা এক্সটার্নাল লিংকিং (External Linking)।সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে অন পেজ করার সুবিধার জন্য অনেক ধরনের এসইও প্লাগিন ব্যবহার করা হয়। যেমন Rankmath SEO Plugin, Yoast SEO Plugin, ALL in One SEO Plugin। বর্তমানে এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এসইও প্লাগিন হলো Rankmath SEO Plugin। এই প্লাগিন ব্যবহার করে সহজেই অন্যান্য প্লাগিন এর প্রিমিয়াম ফিচারগুলো ফ্রিতেই ব্যবহার করা যায় এবং সহজে কন্টেন্ট টিকে অপটিমাইজ করা যায়।

৪। অফ পেজ এসইও (Off Page SEO)

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর যেসব কাজ ওয়েবসাইটের বাহিরে করা হয় সেগুলোই হলো অফ পেজ এসইও। যেমন সোশ্যাল শেয়ার, লিংক বিল্ডিং, লোকাল সাইটেশন,ডিরেক্টরি সাবমিশন, ইত্যাদি। এক কথায় অফ পেজ মানেই হল সাইটের বাহিরে কাজ করা। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে, আপনার ওয়েবসাইটের ইউআরএল যদি অন্য কোন প্লাটফর্মে শেয়ার করা হয় এটিই হল অফ পেজ এসইও। অফ পেজ এসইও এর মূল বিষয়ই হল ব্যাক লিংক।গুগল এর চোখে ব্যাকলিংক অনেকটা ভোটিং এর মতো কাজ করে। অর্থাৎ আপনি বেশি ব্যাকলিংক পাওয়ার মানে হলো আপনার কনটেন্ট বেশি মানুষের কাছে পছন্দনীয়। আর গুগল এটা দেখেই আপনার কনটেন্টকে প্রথম দিকে নিয়ে আসবে।সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের এর ব্যাকলিংক এর ক্ষেত্রে গুগল ২ ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করে থাকে। Do – Follow এবং No – Follow এবং এদের মাঝে Do – Follow লিংক হলো গুগলের কাছে বিশ্বস্ত। তাই আমাদের ব্যাকলিংক করার মূল উদ্দেশ্যই হতে হবে Do – Follow ব্যাকলিংক কালেক্ট করা। 

৫। টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO)

টেকনিক্যাল এসইও কে অনেকেই অন পেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এর কারণ অন পেজ এর মত টেকনিক্যাল এসইও এর কাজও website এর ভিতরেই করতে হয়। একটি ওয়েবসাইট টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন থেকে আরও বেশি পরিমাণ ভিজিটর পাওয়া যায় এবং এটি অর্গানিক রেংকিং এ অনেক সহায়তা করে। টেকনিক্যাল এসইও করার জন্য আমাদের যে পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে হবে সেগুলো হলোঃসর্বপ্রথম আমাদের ওয়েবসাইট টি গুগল সার্চ কনসোল (Google Search Console) বা বিং ওয়েবমাস্টার টুলের (Bing Webmaster Tools) সাথে যুক্ত করতে হবে। Rankmath SEO Plugin বা Yoast SEO Plugin ইন্সটল করার মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটের সাইটম্যাপ (Sitemap) অটোমেটিক্যালি জেনারেট হয়ে যায়। সেই সাইটম্যাপটি গুগল সার্চ কনসোল (Google Search Console) এবং বিং ওয়েব মাস্টার টুল (Bing Webmaster Tools) উভয় জায়গায় সাবমিট করতে হবে। ওয়েবসাইটের জন্য অবশ্যই https ব্যবহার করতে হবে কারণ এটি http অপেক্ষা অধিক সুরক্ষিত। কোন কনটেন্ট এর ইউআরএল পরিবর্তন করলে অবশ্যই পুরাতন ইউআরএল টি কে নতুন ইউআরএল এ ৩০১ রিডাইরেক্ট করে দিতে হবে। ওয়েবসাইটে কোন ডুপ্লিকেট কনটেন্ট অথবা ব্রোকেন লিংক আছে কিনা সে বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে। ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড যেন খুব দ্রুত হয় সেজন্য বিভিন্ন প্লাগিন ব্যবহার করতে হবে।


আরো পড়ুন: ছাত্র জীবন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়


৬। লোকাল এসইও (Local SEO)

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো লোকাল এসইও। কোন নির্দিষ্ট দেশ, শহর, স্থান অথবা কোন নির্দিষ্ট অডিয়েন্স কে টার্গেট করে যখন একটি ওয়েবসাইটের জন্য এসইও করা হয় তাকেই বলা হয় লোকাল এসইও (Local SEO)। লোকাল এসইও এর গুরুত্ব একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝালে আরো পরিষ্কার হয়ে যাবে। ধরুন, ঢাকায় আপনার একটি মোবাইলের দোকান রয়েছে এবং আপনি ওই মোবাইলের দোকানের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন। এখন আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য seo করবেন তখন কি পুরো বিশ্বের অডিয়েন্স কে টার্গেট করবেন? কখনোই না! কারণ আপনার দোকান তো ঢাকায় অবস্থিত। ইন্ডিয়া বা আমেরিকা থেকে একজন মানুষ ঢাকায় এসে কখনোই মোবাইল কিনবে না। তাই আপনাকে এমনভাবে এসইও করতে হবে যেন ঢাকায় বসবাসরত মানুষ অথবা তার আশেপাশের মানুষ আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে পারে। আর তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর থেকে সবচেয়ে বেশি কাস্টমার পাবেন।

শেষ কথা,

আমি আশা করি, এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনাদেরকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ভালো একটি ধারণা দিতে পেরেছি। তবে বলে রাখা ভালো, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অনেক বড় একটা সেক্টর যা একটি কনটেন্টে কখনোই তুলে ধরা সম্ভব নয়। আপনি এভাবে বেসিক থেকে শুরু করতে পারেন এবং ধীরে ধীরে অ্যাডভান্সড লেভেল এর অপটিমাইজেশন এর দিকে আগাতে পারেন। এর জন্য আপনি ইউটিউব এর সহায়তা নিতে পারেন অথবা ভালো কোন এসইও ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারেন যার ফলে আপনার কাজে দ্রুত সাফল্য আসবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ