লিওনাল মেসি নামটি যেন এখন প্রায় সকলের প্রাণপ্রিয় একটি নাম হয়ে উঠেছে। তার কারণ হলো এর লিওনেল মেসির ফুটবল পারফরম্যান্স। তার ফুটবল পারফরমেন্স অসাধারণ হওয়ার কারণে তিনি অতি দ্রুতই জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে পুরো বিশ্বের ভিতরে। পুরো বিশ্বের ভিতরে তার ফ্যান ফলোয়ার রয়েছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে। তার খেলা পছন্দ করে না এমন হয়তো কোন ফুটবল প্লেয়ারও খুঁজে পাওয়া যাবে না। একই ক্লাবের কোর্স বলেছিল যে মেসিকে যে চিনে না সে হয়তো ফুটবল খেলায় বুঝে না। মেসি ২০১৪ সালের গোল্ডেন বুট জিতেছিল। তবে তার বেশ কয়েকটি গোল্ডেন বুট রয়েছে। ২০২২ সালের ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ জয় করতে সক্ষম হয়েছে এই তারকাটি।
আর এই তারকাটি হচ্ছে আর্জেন্টিনার একজন স্ট্রাইকার। যিনি হয়তো এই আর্জেন্টিনার প্রায় সকল ম্যাচ গুলোতে ভালো খেলে থাকেন। তার জন্যই হয়তো এই আর্জেন্টিনার এত নাম রয়েছে এখন পর্যন্ত। না হলে হয়তো ম্যারাডোনার পরে এই আর্জেন্টিনার নাম মুছে যেত এমনটা হতে পারতো। তবেই আজেন্টিনার জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য এই কিংবদন্তি মেসির অবদান রয়েছে অপরিসীম। তবে এখন আমরা ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ এর মাধ্যমে জেনে নেব যে মেসি ২০২৬ সালে বিশ্বকাপ খেলবে নাকি খেলবে না।
আর্জেন্টিনার এত নাম কাম শুধুমাত্র এই মেসির কারণে এখন পর্যন্ত রয়েছে। তার কারণ হলো এই আর্জেন্টাইন প্লেয়ারটি প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই এই দলকে জিতিয়ে থাকেন। এই দলটি কে বর্তমান সময়ে হারানোটা বিপক্ষ দলের যেন কঠিন একটি বিষয় হয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে। এই দলের একাদশ দেখে হয়তো ভয় পাবে না এমন কোন দল পুরো বিশ্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে ২০২২ সালের বিশ্বকাপ জয়ীর পিছনে এই মেসি তারকাটির অবদান রয়েছে অপরিসীম।
এই প্লেয়ারটি ছাড়া হয়তো আর্জেন্টিনার একাদশ একেবারেই নরমাল হয়ে যাবে। ফুটবল জগতে এমন কোন ট্রফি নেই যে ট্রফি মেসি জিতে নেই। প্রায় সকল ট্রফি রয়েছে মেসির কাছে। বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে কোপা কাপ প্রায় সকল ট্রফি জয়ী করতে পেরেছেন এই সর্বকালের সেরা প্লেয়ার মেসি। তাকে তার খেলার পারফরম্যান্স দেখে সর্বকালের সেরা প্লেয়ার বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। ম্যারাডোনা প্লেয়ার মতো মেসির ও একটি সর্বকালের সেরা ট্রফি রয়েছে।
এই আর্জেন্টাইন প্লেয়ারটি চেয়েছিল ২০২২ সালের বিশ্বকাপ খেলেই তার ক্যারিয়ারের ফুটবল খেলা শেষ করে দেবে। তবে সে এটাও বলেছিল যে যদি তার শরীর ভালো থাকে কিংবা নরমাল থাকে তাহলে হয়তো সে ফুটবল খেলা খেলেই যাবে। আর ২০২২ সালের বিশ্বকাপ জেতার পরে যেন তার শরীরে আরো জোর এসে গেছে এমনটাই বলা যাচ্ছে। তার কারণ হলো ২০২২ সালের বিশ্বকাপ জয়ের পর এই দলটিকে কোন দলই হারাতে পারেনি 27 টি ম্যাচ পর্যন্ত।
এই কিংবদন্তি প্লেয়ারটি জানান যে তার শরীর যদি ২০২৬ বিশ্বকাপ সময় ভালো কিংবা সুস্থ থাকে তাহলে সে অবশ্যই ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ একাদশে অংশগ্রহণ করবে। সে যদি চায় পুরো আর্জেন্টিনা তার মোঠোতে এনে দিতে রাজি আর্জেন্টিনার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। আর সে যদি চায় তাহলে সে অবশ্যই ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ খেলতে পারবে।
ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ অনলাইন ইনকাম ভিত্তিক খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন এখানে ক্লিক করে
0 মন্তব্যসমূহ